পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৬৩ মধ্যাহ্ন-ছবি' ( বেলা দ্বিপ্রহর ) পৃ ৩২৮ ২৬৫ আবির্ভাব' ( শ্রাত্তি মানি তন্দ্রাতুর চোখ বন্ধ করি গ্রন্থখানি ) পৃ ৩৩০ ২৬৮ আসন্ন ঝটিকা’ (ঈশানের পুঞ্জ মেঘ অন্ধ বেগে ধেয়ে চলে আসে) । পু ৩৩৪ ২৭২ “সমুদ্রের প্রতি ( এ কী সুগম্ভীর স্নেহখেলা ) পৃ ৩৩৭ ২৭৫ সর্বজাতীয়তা (ইচ্ছা করে মনে মনে ) পূ ৩৪০ ༤༢༢ ‘প্রাচীন ভারত ( দিকে দিকে দেখা যায় বিদৰ্ভ, বিরাট ) পৃ ৩৪২ ২৭৯ সোনার তরী (গগনে গরজে মেঘ, ঘন বরষা ) পৃ ৩৪৪ ২৮৩ ঘুম-পাড়ানী' ( আয় রে আয় রে সাঝের বা ) পৃ ৩৫১ ২৯১ "মৃত্যু-রূপান্তর’ ( শুধু সুখ হতে স্মৃতি ) পৃ ৩৬০ বইয়ের কবি পরিচয় স্থানে রবীন্দ্রনাথ সম্বন্ধে এই পরিচয় লেখা হয় : রবীন্দ্রনাথ বঙ্গদেশের সর্বশ্রেষ্ঠ কবি এবং ভারতবর্ষ ও সমস্ত পৃথিবীর উচ্চশ্রেণীর শ্রেষ্ঠ কবিদের মধ্যেও অন্যতম। র্তাহার প্রতিভা বিচিত্রসৃষ্টিকুশলা, অতুলনীয়া। তাহার কাব্য গল্প প্রবন্ধ গান ও নাটক বঙ্গের ঘরে ঘরে পঠিত গীত অভিনীত ও সমাদৃত হয়। তাহার কবিতার মধ্যে কোনটি উৎকৃষ্ট, কোনটিকে ত্যাগ করিয়া কোনটিকে গ্রহণ করিব, তাহা এক সমস্যা। নমুনা স্বরূপ আমরা কয়েকটি মাত্র কবিতা এই সংগ্রহে সমগ্র ও আংশিক উদ্ধৃত করিলাম। র্তাহার অসংখ্য কবিতা ও গান ও অন্যান্য রচনার রসাস্বাদন করিতে হইলে তাহার গ্রন্থাবলীর শরণাপন্ন হইতে হইবে। ভূমিকায় সম্পাদকেরা উল্লেখ করেন, কবীন্দ্র শ্ৰীযুক্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকর মহাশয় এই কাব্যসঞ্চয়নের পরিচয় লিখিয়া দিয়া এই পুস্তককে গৌরবান্বিত করিয়াছেন।” পরিচয় । রবীন্দ্রনাথ বঙ্গবীণা'র জন্য ভূমিকাটি লিখে পাঠান দাৰ্জিলিঙ থেকে অক্টোবরের শেষ দিকে। ২৭ অক্টোবরে লেখা রবীন্দ্রনাথের একান্ত সচিবের নীচে উদ্ধৃত চিঠির সঙ্গে আসে লেখাটি। ( )