পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অংশ উদ্ধৃত করিতে হইয়াছে। ইহার জন্য বিশ্বভারতীর কর্তৃপক্ষ আমাকে অনুমতি দিয়া অনুগৃহীত ও কৃতজ্ঞ করিয়াছেন। পত্র ১০৩। পূর্বানুবৃত্তি : চারুচন্দ্র রবিরশ্মি বইয়ে উল্লেখ করেছেন, রবীন্দ্রনাথের ১৫ অক্টোবর ১৯৩২এর চিঠি পেয়ে পুনরায় এই প্রসঙ্গের বিস্তার করে তিনি চিঠি লিখেছিলেন : এই পত্র পাইয়া তামি কবিকে জানাই যে তিনি বলিতেছেন যে শ্রাবণ মাসের ছবি দেখিয়া সোনার তরী লেখা হইয়াছিল। কিন্তু তাহার প্রথম-প্রকাশিত গ্রন্থাবলীতে, চয়নিকায়, সঞ্চয়িতায় ও সোনার তরী পুস্তকে সেই কবিতার নিম্নে তাহার রচনার তারিখ দেওয়া আছে ফাল্গুন ১২৯৮ । এই অসঙ্গতির কি মীমাংসা ? রবি-রশ্মি ১৯৩৮ পৃ ২২৯-২৩০। পত্র ১০৪ ৷ বসত্তে'র একটি গান, সে সম্বন্ধে তার প্রশ্ন ও ললিতমোহন চট্টোপাধ্যায় -কৃত গানটির একটি অনুবাদ রবীন্দ্রনাথকে দেখতে পাঠিয়েছিলেন চারুচন্দ্র। ললিতমোহন ইতোপূর্বে বঙ্গবীণা'র সম্পাদনা করেছিলেন এবং রবীন্দ্রনাথের জীবনস্মৃতি অনুবাদের উদ্যোগ করেছিলেন। পত্র ১০৫ ৷ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সতীর্থ অধ্যাপকদের মধ্যে মতভেদ হলে এবার ফিরাও মোরে’, ‘সিন্ধুপারে’, ‘প্রবাসী’, ‘ভারততীর্থ ও উর্বশী’ এই পাঁচটি কবিতা সম্বন্ধে কবির ব্যাখ্যা প্রার্থনা করে চারুচন্দ্র রবীন্দ্রনাথকে চিঠি দেন, দ্র, এই বই পূ ১৭৫-১৭৭। পত্র ১১০। রুদ্ধগৃহ'। বালক, আশ্বিন-কার্তিক ১২৯২ পৃ ৩৩৭। গদ্যগ্রন্থাবলী ১ম ভাগরূপে প্রকাশিত বিচিত্র প্রবন্ধের (প্রকাশ বৈশাখ ১৩১৪ পৃ ৩২০) অস্তুগত। বালকে প্রকাশিত হওয়ার পর পৌষ পৃ ৪২৭-৪৩০এ এই প্ৰবন্ধ নিয়ে কবিবন্ধু ও কবির এক পত্রবিনিময় প্রকাশিত হয়েছিল, রবীন্দ্র রচনাবলী পঞ্চম খণ্ডের গ্রন্থপরিচয়স্থলে পত্রচ্ছলে সেই উত্তর-প্রত্নাত্তর অসংক্ষেপে

  • 8●