পাতা:চিঠিপত্র (ত্রয়োদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্রহ্মবিদ্যালয় গঠনে রবীন্দ্রনাথ ও ব্রহ্মবান্ধব’ অধ্যায়ে শাভিনিকেতন বিদ্যালয়ের সঙ্গে রেবার্টাদের যোগ বিষয়ে অনেক নতুন তথ্য সংকলিত হয়েছে। এ-ছাড়া, ঐদীপ্তিময় রায়-লিখিত ‘শাস্তিনিকেতন ব্রহ্মচর্যবিদ্যালয়, রবীন্দ্রনাথ ও গৌরগোবিন্দ গুপ্ত' ( প্রকাশ ১৩৯৩ ) গ্রন্থেও প্রাসঙ্গিক অনেক তথ্য আছে । 鸟 “আমাকে আজ রাত্রেই পুরী যাইতে হইবে । সেখানে আমার জমি আছে তাহ লইয়া ম্যাজিষ্ট্রে গোল করিতেছে।" এই প্রসঙ্গে ঐচিত্তরঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়, নববর্ষ দৈনিক বস্বমতী ( ১৩৬৭ ) পত্রে প্রকাশিত ‘বিপিনচন্দ্র ও রবীন্দ্রনাথ’ প্রবন্ধে লিখেছেন— “রবীন্দ্রনাথ বোর্ড-অব-রেভেনিউ-এর কাছ থেকে পুরীর বালুখও গভর্নমেণ্ট এস্টেটে জমি ইজারা নিয়েছিলেন । কিছুদিন পরে পুরীর কালেক্টর মি: গ্যারেট রবীন্দ্রনাথকে চিঠি লিখে জানান যে, বালুখও এস্টেটকে সরকার যুরোপীয় ও ভারতীয়– এই দুটি অঞ্চলে বিভক্ত করবেন বলে সিদ্ধান্ত করেছেন । রবীন্দ্রনাথের জমি যুরোপীয় অংশে পড়েছে। সুতরাং তিনি যেন ঐ জমির ইজারা ত্যাগ করেন ; তাকে ভারতীয় অঞ্চলে অনুরূপ একটি ভালো জমির লীজ দেওয়া হবে । চিঠিটি’ এই— To Babu Rabindranath Tagore Dear Sir, I am to inform you that the Board of Revenue have made allocation of sites in Balukhanda Govt. ১. A. Garrett -লিখিত উল্লিখিত পত্র বিপিনচত্র পাল-সম্পাদিত 'New India" পত্রের ৩১ জুলাই ১৯৩২ সংখ্যায় প্রকাশিত । ९३२