পাতা:চিঠিপত্র (ত্রয়োদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রেণুকা । রবীন্দ্রনাথের মধ্যম কস্তা রেণুকা দেৰী ( ১৮৯১-১৯•৩ ) । মীরা । রবীন্দ্রনাথের কনিষ্ঠা কস্তা মীরা দেবী ( ১৮৯৪-১৯৬৯ ) । শমী। রবীন্দ্রনাথের কনিষ্ঠ পুত্র শমীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৯৬-১৯-২) । “হরিচরণ যে সংস্কৃত পাঠ লিখিতেছিলেন...” 蝉 *সংস্কৃত প্রবেশ’ ( ১-৩ ভাগ ) । হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় ‘রবীন্দ্রনাথের কথা’ ( ১৩৫৩ ?) গ্রন্থে এ-বিষয়ে লিখেছেন, “..কয়েক পৃষ্ঠা সংস্কৃত পাঠের পাণ্ডুলিপি গুরুদেৰ আমাদের দিয়ে বলেছিলেন, এটা দেখে এখন পড়াও, আর এই পদ্ধতি-অনুসারে একটা সংস্কৃত পাঠ্য লিখতে আরম্ভ কর। সেই পাণ্ডুলিপির প্রণালী-অনুসারে আমি তিন খণ্ডে সম্পূর্ণ[ ] সংস্কৃত প্রবেশ লিখেছিলাম।” 尊 ‘সংস্কৃত প্রবেশ’ প্রথম ভাগের প্রথম প্রকাশকালে সম্পাদকরূপে রবীন্দ্রনাথ যা নিবেদন করেন, তার প্রাসঙ্গিক অংশ এখানে সংকলিত ट्ल “বোলপুর ব্রহ্মচর্যাশ্রম স্থাপিত হইলে পর, সেখানকার ছাত্রদের যখন সংস্কৃত শিক্ষার স্বপ্রণালী অনুসরণ করা আবগুক বোধ করিলাম, তখন আদর্শস্বরূপ সংস্কৃত প্রবেশ প্রথম কিয়দংশ লিখিয়া, ব্রহ্মচর্যাশ্রমের স্থযোগ্য অধ্যাপক ক্রযুক্ত হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়ের হন্তে উহ শেষ করিবার জন্ত সমপণ করিয়া দিলাম।” এই গ্রন্থ এককালে শাস্তিনিকেতন বিদ্যালয়ের ছাত্রদের পাঠ্যস্থচীর অন্তভুক্ত ছিল। পত্র ৬ । তারিখযৗন । এই পত্রে বিদ্যালয়ের তৎকালীন শিক্ষক কুঞ্জলাল ঘোষকে বিদ্যালয়ের উদ্দেশু ও কার্যপ্রণালী সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথ ষে বিস্তারিতভাবে লেখার কথা বলেছেন, ৰতমান গ্রন্থে সেই পত্ৰখানি সংকলিত। ঐ পত্রের তারিখ ২৭ কার্তিক ১৩০৯,— এই স্বত্র থেকে ३३ॐ