পাতা:চিঠিপত্র (ত্রয়োদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ৰেশ কিছু কাল কোনো স্থায়ী কর্মে নিযুক্ত হতে পারেন নি। রবীন্দ্রনাথ র্তীকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্ত কিরূপ উদগ্রীব ছিলেন, তা তার লেখা বিভিন্ন চিঠিতে জানা যায়। কুষ্টিয়াতে মনোরঞ্জন কিছুকাল ওকালতিকর্মে প্রতিষ্ঠা লাভ করার চেষ্টা করেন । এইসময় রবীন্দ্রনাথ তাকে নানাভাবে আহুকুল্য করতে সচেষ্ট ছিলেন, পরবর্তী কয়েকখানি চিঠির মধ্যে তার প্রমাণ পাওয়া যায় । পত্র ১৫ । অসুস্থ কন্যা রেণুকাকে নিয়ে রবীন্দ্রনাথ ১৩১৯ বঙ্গাব্দের ফাৰ্ত্তন মাসে হাজারিবাগ যান। সেখানে তার স্বাস্থ্যের কোনো উন্নতি না হওয়ায় ১৩১০ বঙ্গাব্দে, বৈশাখের শেষভাগে রেণুকাৰুে নিয়ে আলমোড়া যাত্রা করেন । বর্তমান পত্র রচনার কাল ১৩১ - — এই হিসেবে স্থির হয়েছে ।

  • আপনাদের Trinity-র মধ্যে কেবল জগদানন্দ অবশিষ্ট রছিলেন—” শাস্তিনিকেতন বিদ্যালয়ের সূচনাপর্বের তিনজন শিক্ষক জগদানন্দ রায়,

মনোরঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় ও স্ববোধচন্দ্র মজুমদার । নরেন । শান্তিনিকেতন বিদ্যালয়ের শিক্ষক নরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য পৌষ ১৩১৯ বঙ্গাঙ্গে বৈস্তবাটিতে কাজ পেয়ে বিদ্যালয় ত্যাগ করেন । এইসময় তিনি পুনরায় আশ্রম বিদ্যালয়ে ফিরে আসতে উৎসুক ছিলেন । পত্র ১৬ । “রেণুকাকে লইয়া আলমোড়ায় আসিয়া পৌছিয়াছি । পথের কষ্ট যথেষ্ট ভোগ করিতে হইয়াছে।” রবীন্দ্রনাথ তার অসুস্থ কঙ্কাকে নিয়ে আলমোড়া যাত্রাকালে, পথে কষ্টভোগের যে বিবরণ গিরিডি-নিবাসী স্থধাংশুৰিকাশ রায়কে ২৭ বৈশাখ [ ১৩১• ] তারিখে লেখা চিঠিতে দিয়েছিলেন, এখানে তা উদ্ভূেত হল— ❖ጭቈ