পাতা:চিঠিপত্র (ত্রয়োদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অভিনয়ে শান্তিনিকেতন বিদ্যালয়ের ছাত্র ও অধ্যাপকগণ যোগ দেন । রবীন্দ্রনাথ বৈরাগ্যসাধন’ নামে একটি নাট্যভূমিকা লিখে দেন, তা ফাল্গুনীর পূর্বে অভিনীত হয়। রবীন্দ্রনাথ বৈরাগ্যসাধনে’ কবিশেখরের এবং ফান্তনীতে অন্ধ বাউলের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন । এই অনুষ্ঠান-উপলক্ষে বাকুড়ার নিরম্নদের জন্ত অল্পভিক্ষণকল্পে ফাঙ্কনী অভিনয়’ নামে একটি অনুষ্ঠানপত্রী প্রকাশিত হয় । পত্র ৭৫ । ৭৪-সংখ্যক চিঠিতে রবীন্দ্রনাথ ‘ফান্তনীর ভিতরকার কথাটা’ আলোচনা করেছেন । অকুমান করা চলে যে, মনোর চন এই নাটক সম্বন্ধে আরো কিছু প্রশ্ন রবীন্দ্রনাথকে করায় তার উত্তরে এক্ট চিঠি লেখেন । পত্র ৭৬ । রবীন্দ্রনাথ ১৯১৬-১৭ খৃস্টাব্দে জাপান ও আমেরিক ভ্রমণের শেষে দেশে ফেরার পর এই চিঠিটি লেখেন । তিনি কলকাতায় আসেন ১২ মার্চ ১৯১৭ ( ২৮ ফাল্গুন ১৩২৩ ) । রথীন্দ্রনাথের ‘সম্বলপুর প্রয়াণের কথা বিষয়ে মনোরঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুত্র ঐকরুণাকিরণ বন্দ্যোপাধ্যায় আমাদের জানিয়েছেন, তার মাতৃদেবীর জীবদ্দশায়, অর্থাৎ ১৯১৮ খৃস্টাব্দের আগেই রথীন্দ্রনাথ সন্ত্রীক তাদের সম্বলপুরের বাড়িতে যান –- এ সমস্ত তথ্য এবং পত্রশেষে নববর্ষের উল্লেখ থেকে এই চিঠির রচনাকাল অচমিত । “একটা ঘূর্ণি হাওয়ায় সমুদ্রতীরে ঘুরপাক খাইয়ে আবার আমাকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে।" ১৯১৬ খৃস্টাব্দের প্রথম দিকে রবীন্দ্রনাথ আমেরিকার নিউইয়র্কের James B. Pond Lyceum-a; eier cei că cifre rsrsfel বস্তৃতা দীনের আমন্ত্রণ পান। আমন্ত্রণের শর্ত ছিল— এই প্রতিষ্ঠানের ३898