কিন্তু দেশের প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থা, অর্থাৎ ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষাপাস করানোই শান্তিনিকেতন বিদ্যালয়ের লক্ষ্য হয়ে উঠুক, রবীন্দ্রনাথ তা কোনোদিনই প্রসন্নমনে স্বীকার করে নিতে পারেন নি ; বিশেষত বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠার পর ও পরীক্ষা পাসের দিকে বিদ্যালয়ের এরকম নির্ভরতা তাকে হতাশ করে । কিন্তু অভিভাবকদের অধিকাংশের ইচ্ছার বিরুদ্ধে তার আদর্শ বিদ্যালয়ে সর্বাংশে প্রতিষ্ঠা করা তার পক্ষে সম্ভব হয় নি ; উপরন্তু বিদ্যালয়ের কোনো কোনো শিক্ষক ও অভিভাবকদের মতের সমর্থক ছিলেন । প্রসঙ্গক্রমে এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে, তৎকালীন বাংলার গভর্নর লর্ড লিটন রবীন্দ্রনাথের শিক্ষাদর্শের প্রতি বিশেষ শ্রদ্ধাবান ছিলেন । ১৬ জানুয়ারি ১৯২৬ খৃস্টাব্দে রবীন্দ্রনাথকে লেখা একটি চিঠিতে লিটন এরূপ মন্তব্য করেছেন : “Visva-Bharati is at present unique and as you say it has grown from within and owes its success to its independence from conventional standards.--- I see no reason whatever why it should not some day enjoy a charter of its own and challenge competition with Universities of a different stamp.” পত্র ৮৭ ৷ অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে হিবার্ট বক্তৃতা দানের জন্ত আমন্ত্রিত তয়ে রবীন্দ্রনাথ ১৯২৮ খৃস্টাব্দের মে মাসে ইংল্যাণ্ডের উদ্দেশুে যাত্র। করেন, কিন্তু অস্বস্থতার জন্ত র্তাকে কলম্বো থেকে শাস্তিনিকেতনে ১. ক্রসনৎকুমার বাগচী-রচিত ‘রবীন্দ্রনাথ ও কয়েকজন রাজপুরুষ’ গ্রন্থের (প্রকাশ, eee DDDSBBB BDDBBS BBBB BB BBBD DDDDDD S AMAAAS প্রকাশিত ।