পাতা:চিঠিপত্র (ত্রয়োদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লেখা এই চিঠি বিষয়ে যে পরিচয় মূত্রিত, তার অংশবিশেষ উদ্ভূেত হল— "শাস্তিনিকেতন বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হইবার পর-বৎসরই লিখিত রবীন্দ্রনাথের এই পত্ৰখানি ঐযুক্ত ক্ষিতিমোহন সেন মহাশয়ের সৌজন্তে আমাদের হস্তগত হইয়াছে ; ‘রবীন্দ্রজীবনীকার অকুমান করেন, "ইহাই শান্তিনিকেতন বিদ্যালয়ের প্রথম constitution ৰ ৰিধি ।” এই প্রসঙ্গে ঐযুক্ত ক্ষিতিমোহন সেন মহাশয় লিখিয়াছেন— ‘শক্তিনিকেতনের কাজে ১৯০৮ সালে যোগ দিই। কী অাদর্শ লইয়া রবীন্দ্রনাথ এই আশ্রম স্থাপন করিয়াছেন এবং কিভাৰে তিনি ইহার পরিচালনা চাহেন এখানে জাসিয়া তাহা জানিতে চাহিলে তিনি একখানি সুদীর্ঘ পত্ৰ আনিয়া আমাকে দেন । পত্ৰখানি কুড়ি পৃষ্ঠাব্যাপী, এবং আগাগোড়া নিজের হাতে লেখা । তাহাতে ছাত্রদের প্রতিদিনকার কর্তব্যগুলি রীতিমতো হিসাব করিয়া-করিয়া লেখা । তখন বিদ্যালয়ের একেবারে প্রাথমিক পর্ব। তখনই ষে তাহার অন্তরে শিক্ষাজীবনের পরিপূর্ণ মূতিটি দেখা দিয়াছিল এই পত্রে তাহার পরিচয় পাওয়া যায়। পত্ৰখানি লেখা কবি গুরুর পত্নীৰিয়োগের মাত্র দিনদশেক পূর্বে— খুৰ উদবেগের একটি সময়ে, পত্রশেষে তাহার উল্লেখ ও করিয়াছেন । তবু এই পত্রে যে স্বল্প বিচার ও খুটিনাটির দিকে দৃষ্টি দেখি তাহাতে ৰিস্থিত श्हेप्टङ इम्न ।' পত্র-ধূত প্রসঙ্গ কুঞ্জলাল ঘোষকে লিখিত "হেমেন্দ্রবাবুর পুত্র প্রেমানন্দের.” পৃ ১৬৫ ৷ রায়পুরের হেমেন্দ্রনাথ সিংহের পুত্র, বিদ্যালয়ের তৎকালীন ছাত্র প্রেমানন্দ সিংহ। পরবর্তীকালে প্রেমানন্দ বিদ্যালয়ে বিশৃঙ্খলার কারণ হয়। \3份金