পাতা:চিঠিপত্র (দশম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।

“বিনোদিনীকে তুমি প্রশংসার দ্বারা অধিক প্রশ্রয় দিয়ো না— যদি বিগড়ে যায়?”

[১৯০১] পত্র ১৫২

আলোচ্য পত্র-প্রসঙ্গে দীনেশচন্দ্র লিখিতেছেন—

“কিন্তু চোখের বালি তিনি কিস্তিতে কিস্তিতে বঙ্গদর্শনে প্রকাশিত হইবার পূর্বে আমাকে পড়িয়া শুনাইয়াছিলেন, বিনোদিনীর রহস্যনিকেতনে আমাকে প্রবেশাধিকার দিয়াছিলেন।”

— দীনেশচন্দ্র সেন। ঘরের কথা ও যুগসাহিত্য

“আপনার বইখানি”: বঙ্গভাষা ও সাহিত্য ২য় সংস্করণ।

পত্রে ‘বঙ্গভাষা ও সাহিত্য’ গ্রন্থের সমালোচনার কথা বলা হইয়াছে। সমালোচনাটি বঙ্গদর্শনের শ্রাবণ ১৩০৯ সংখ্যায় প্রকাশিত। ‘সাহিত্য’ গ্রন্থের অন্তর্গত।

আলোচনা সমিতি: “রবিবাবুর উদ্যোগে বঙ্গদর্শন চালাইবার জন্য ও সাহিত্যিক চর্চার নিমিত্ত আমরা মজুমদার লাইব্রেরীর উপরে একটা সমিতি প্রতিষ্ঠা করিয়াছিলাম।”

— দীনেশচন্দ্র সেন। ঘরের কথা ও যুগসাহিত্য

“মজুমদার এজেন্সীর (পরে মজুমদার লাইব্রেরি)... অন্তর্গত ‘আলোচনা সভা’ বিলাতী সাহিত্যিক ক্লাবের অনুকরণে গড়া হয়; রবীন্দ্রনাথের বহু প্রবন্ধ এখানে পঠিত হয়; তৎকালীন একদল সাহিত্যিকের এইটি ছিল মিলনকেন্দ্র ও মজলিশ।”

—প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়। রবীন্দ্রজীবনী দ্বিতীয় খণ্ড

১১

“ঈশ্বর আমাকে যে শোক দিয়াছেন”: মৃণালিনী দেবীর মৃত্যু (৭ অগ্রহায়ণ ১৩০৯)।

জামাতা: মধ্যমা কন্যা রেণুকার স্বামী সত্যেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য।

৮৩