পাতা:চিঠিপত্র (দ্বাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবন্ধ 'সত্যের আহবান’ তিনি পাঠ করেন কলকাতা য়ুনিভার্সিটি ইনষ্টিটিউটে, ২৯ অগস্ট ১৯২১-এ। ইতিপূর্বে অসহযোগ আন্দোলন সম্পর্কে কবির মনোভাব জানতে পেরে গান্ধীজি "ইয়ং ইণ্ডিয়ায়' ( > on SaRS) ‘The Poet's Anxieiy' প্রবন্ধটি লিখেছিলেন । ‘সেই সময়ে..ছাপবেন । জগনানন্দ রায়কে লিখিত চিঠি প্রবাসীতে ( জ্যৈষ্ঠ ১৩৪১ ) প্রকাশিত হয় । তাতে প্রসঙ্গত তিনি লেখেন—“Non-Co-operation ( নন-কো-অপারেশন ) অকাজতার আবির্ভাব অস্তিমে । শাস্ত্রে বলে কর্মের দ্বারাই কর্ম থেকে মুক্তি, নৈষ্কর্ম্যের দ্বারা নয়, পাস করার দ্বারাই স্কুল থেকে মুক্তি, আমার মত ইস্কুল ত্যাগ করার দ্বারা নয় । আজ সময় এসেছে নিজেদের সব কাজ নিজেরা মিলে করতে হবে ••কাজের উপলক্ষে আমাদের যে মিল সেই মিলই সত্য মিল, সেই সত্য মিলই হচ্চে চরম লাভ । অ-কাজ করবার উপলক্ষে যে মিল সে কখনই স্থায়ী হোতে পারে না।" পত্র ১২• । এই চিঠিটি কবির তৃতীয়বার সিংহল ভ্রমণের সময় কলম্বো থেকে লিখিত । রাশিয়ার চিঠি'র তর্জমা প্রসঙ্গে দ্রষ্টব্য ১০৫ সংখ্যক পত্রের পরিচয় । ১০ মে (১৯৩৪ ) কলম্বোর রোটারি ক্লাবে কবি ভারতীয় ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বরূপ’ সম্বন্ধে বক্তৃতা করেছিলেন। পত্র ১২১ ৷ ‘যে ইংরেজি কবিতাটি...হয়েছিল।” এটি "Breezy April, Vagrant April' ( G13s 7son &fess] ) 1 3837 Edward Thompson, Rabindranath Tagore, Poet and Dra é ● चै.