পাতা:চিঠিপত্র (দ্বাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সম্পাদক ছিলেন যোগানন্দ দাস এবং সহকারী সজনীকান্ত দাস । তৎপরবতী পর্যায় ৯ ভাত্র ১৩৩৪ থেকে আরম্ভ হল। এই পর্যায়েই আধুনিক সাহিত্যের প্রতি শনিবারের চিঠি’র আক্রমণ তীব্র হয়ে ওঠে। অশোক চট্টোপাধ্যায়কে লেখা রবীন্দ্রনাথের এই চিঠিটি এই সময়েরই। সজনীকাস্তের আত্মস্থতিতে ( ১ম খণ্ড, ১৩৬১, পৃ ২৫৯-৬- ) অশোক চট্টোপাধ্যায়ের নাম উল্লেখ না করে এই চিঠিটি মুদ্রিত হয়েছে। “শনিবারের চিঠি’র ব্যঙ্গকুশলতা সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথ পরে স্থনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়কে লিখিত তার চিঠিতেও সপ্রশংস উল্লেখ করেন : “শনিবারের চিঠি’তে ব্যঙ্গ করবার ক্ষমতার একটা অসামান্তত অশুভব করেছি । বোঝা যায় যে, এই ক্ষমতাটা আর্টএর পদবীতে গিয়ে পৌছেচে । আর্ট পদার্থের একটা গৌরব আছে – তার পরিপ্রেক্ষিত খাটো করলে তাকে খর্বতার দ্বারা পীডন করা হয় । বাঙ্গ সাহিত্যের যথার্থ রণক্ষেত্র সর্বজনীন মহন্তলোকে, কোনো একটা ছাতা ওয়ালা গলিতে নয় ।" দ্ৰ শনিবারের চিঠি মাঘ ১৩৩৪ । অতঃপর ৪ ও ৭ চৈত্র ১৩৩৪-এ জোড়াসাকোর ‘বিচিত্রা’য় আহূত বিখ্যাত সাহিত্য সভায় বাংলাসাহিতো 'শনিবারের চিঠি’র ভূমিকা ও দায়িত্ব সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ স্বীয় অভিমত ব্যক্ত করেন । এই সভার বিবরণের জন্য স্রষ্টব্য ‘সাহিত্য সমালোচনা' প্রবাসী জ্যৈষ্ঠ >૭૦દ, જૂ રર.ર-રર૧ । “শনিবারের • • • হলেও এ প্রসঙ্গে সজনীকান্ত দাস লেখেন “আমরা কার্তিক সংখ্যার 'শনিবারের চিঠি'র মণিমুক্ত বিভাগে কোনও মহিলা লেখিকার গল্প হইতে কিয়দংশ উদ্ধৃত করিয়া ৫ ২৩