পাতা:চিঠিপত্র (নবম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আজ সেটাকে অপ্রমাণ করতে পারবে না। মুখে সে যাই বলুক আসলে তারই হার হবে। আমিই হচ্চি আপিল কোর্টের জজ, তোমার দিকেই রায় দিলুম। ইতি ১৫ কাৰ্ত্তিক ১৩৩৮ দাদা « ግ ৫ নভেম্বর ১৯৩১ \ર્ક দাৰ্জিলিং কল্যাণীয়াসু তোমার পত্রে যে বাচিক ভোজ দিয়েচ সেটা উপাদেয় বলে মনে হোলো । তোমার মীরা মাসীর রাস্নায় হাত আছে তাকে দিয়ে বাচিকটাকে কায়িক করে নেব। বহুকাল পূর্বে একদিন নাটোরের মহারাজ পদ্মাতীরে আমার বোটে আতিথ্য গ্রহণ করেছিলেন। তার সঙ্গে কথা ছিল প্রতিদিন তাকে একটা কিছু সম্পূর্ণ নতুন জিনিষ খাওয়াব। মীরার মা ছিলেন এই চক্রাস্তের মধ্যে—তিনি খুব ভালো রাধতে পারতেন। কিন্তু নতুন খাদ্য উদ্ভাবনের ভার নিয়েছিলুম আমি। সেই সকল অপুৰ্ব্ব ভোজ্যের বিবরণসহ তালিকা আমার স্ত্রীর খাতায় ছিল । সেই খাতা আমার বড় মেয়ের হাতে পড়ে। এখন তারা দুজনেই অস্তৰ্হিত । আমার একটা মহৎ কীৰ্ত্তি বিলুপ্ত হোলো। রূপকার রবীন্দ্রনাথের নাম টিকতেও পারে, স্পকার রবীন্দ্রনাথকে কেউ জানবে না। তোমার চিঠির সঙ্গে এক টুকরো রূপকথা পাঠিয়েছ। সম্পূর্ণ > X &