পাতা:চিঠিপত্র (নবম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র-ধূত প্রসঙ্গ পত্র ১ । “জোনাকি” । প্রথমে এই ছদ্মনামে শ্ৰীমতী হেমন্তবালা দেবী রবীন্দ্রনাথকে পত্র লেখেন ; কখনো বা রাশিনাম ‘দক্ষবালা’ স্বাক্ষরেও লেখেন । এ বিষয়ে শ্ৰীহেমন্তবালা দেবী -লিখিত বিবরণ গ্রন্থপরিচয়ের স্বচনায় মুদ্রিত। পত্র ২ । ‘শিলাইদহের বোষ্টমী’ । এই প্রসঙ্গে ৪৫-সংখ্যক পত্রে দ্রষ্টব্য— ‘বোষ্টমী অনেকখানিই সত্যি’ ইত্যাদি । রবীন্দ্রনাথের “বোষ্টমী' গল্প প্রসঙ্গে ঐ উক্তি ৷ বোষ্টমী বা সর্বথেপীর বিষয় শ্রীশচীন্দ্রনাথ অধিকারী তাহার ‘রবীন্দ্রমানসের উৎসসন্ধানে গ্রন্থের অন্তর্গত 'রবীন্দ্রনাথের অজ্ঞাতবাসের সঙ্গী’ প্রবন্ধে লিথিয়াছেন । গল্পগুচ্ছ ৪ ( ১৩৬৯ ও পরবতী সংস্করণ ) গ্রন্থপরিচয়ের ‘বিভিন্ন ছোটোগল্প অধ্যায়ে ‘বোষ্টমী প্রসঙ্গ দ্রষ্টব্য। ১৯৯-সংখ্যক পত্রেও এই বৈষ্ণবী উল্লিখিত । পত্র ৫ ‘আমি গুরু নই আমি কবি ।’ পত্র ৬ ‘আমাকে. গুরু বলে গণ্য করলে ভুল করা হবে।’ পত্র ৭ । ‘গুরুমশায় আর গুরু . আমি উক্ত দুই জাতেরি বার ।" পত্র ৮ ৷ হঠাৎ আমাকে গুরু বলে ভুল কোরো না । –এই একটি কথা বর্তমান গ্রন্থে ধৃত অনেকগুলি পত্রেই রবীন্দ্রনাথ বারবার নানাভাবে বলিয়াছেন, যেমন ৩১, ৩২, ৯৯ ও ১০৫ -সংখ্যক পত্রে । ৮-সংখ্যক পত্র ( ১৯ বৈশাখ ১৩৩৮ ) লিখিবার কয়েক দিন পরেই, অর্থাৎ ২৫ বৈশাখের সপ্ততিতম জন্মোংসবে, রবীন্দ্রনাথ ‘নিজের সত্য পরিচয় দিতে গিয়া শান্তিনিকেতন আশ্রমে যাহা বলেন - তাহা ঐ পত্রেরই একাংশের রূপান্তর বলিয়াও গণ্য করা যাইতে পারে। ইহার পুর্বদিন কবিতা রচনা করিয়াছেন— 8>8