পাতা:চিঠিপত্র (নবম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

'অ পূর্ণ কবিতাটিই ( ১২০ ও ১২১ পৃষ্ঠার অন্তর্বর্তী) সম্পর্কে শ্ৰীমতী হেমন্তবালা দেবী আমাদের জানাইয়াছেন— ২৪ কাৰ্ত্তিক [ ৯ নভেম্বর ১৮৯৪ ] আমার জন্মদিন । আমি পরিহাসচ্ছলেই আবেদন জানালাম যে, কবিগুরুর জন্মদিনে তিনি তো কত কবিতা উপহার পেয়ে থাকেন, কিন্তু আমার জন্মদিনে কেউ কবিতা লেখে না । তিনি যদি আমার জন্মদিনে একটা কবিতা লিখে আশীৰ্ব্বাদ করেন, তো আমি বিশেষ খুশি হই । সেই প্রার্থনা পূরণের জন্ত ১৩৩৮ সালে ( সম্ভবতঃ) কাৰ্ত্তিক মাসে এই কবিতাটি লিখে পাঠান আমাকে। আমি নূতন বিস্ময়ে আনন্দে অর্থীর হই। -- আমার জীবনের একখানি ফোটো-চিত্র ঐ কবিতায় তোলা আছে |• • • কবিগুরু কি করে অন্তৰ্য্যামীরূপে অত কথা লিখলেন তাই ভাবি । —শ্ৰীহেমন্তবাল। দেবী । শ্ৰীপুলিনবিহারী সেনকে লিখিত পত্র ‘আমার ফোটো-চিত্র’ কথাটা অত্যুক্তি ঠিক নয় তাহা সমঝদার পাঠক (বিশেষত: হেমন্তবালা দেবীকে যারা জানেন বা জানিতেন ) সহজেই বুঝিবেন “জন্মদিন’ শিরোনামে ১৩৩৮ পৌষ প্রবাসী পত্রের স্বচনায় যে সম্পূর্ণ পাঠ মুদ্রিত তাহার উনশেষ স্তবকে হবে কি স্থলে “কি হবে’, শেষ স্তবকে বদ্ধ স্থলে বন্ধ মুদ্রণপ্রমাদ মনে হয় । ( প্রবাসী’তে কবিতার প্রতিলিপি যদি প্রেরিত হইয়া থাকে, লিপিপ্রমাদ নয় তাহাও বলা যায় না । ) পত্র ৬৩ ৷ ‘জয়ন্তীর প্রবেশিকা' –কলিকাতায় ১৯৩১ সালের ডিসেম্বর মাসে যে সপ্ততিপূতি-উৎসব বা ‘রবীন্দ্র-জয়ন্তী অনুষ্ঠিত হয়, তাহার সদস্যপদের দক্ষিণা ছিল পাচ টাকা । পত্র ৭১ ৷ ‘মহাত্মাজির পত্র পেয়েছি ।' ১৯৩১ সালের ২৮ ডিসেম্বর মহাত্মা গান্ধী বিলাতে গোলটেবিল বৈঠক -অস্তে স্বদেশে প্রত্যাবৃত্ত @ o Wo