পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কৃত্রিম চক্ষু নিৰ্ম্মাণ করিয়াছেন ; যে সকল রশ্মি সম্বন্ধে আমাদের চক্ষু অসাড়, তাহার কৃত্রিম চক্ষুতে সে সকল রশ্মি ও সাড়া জাগাইয়া থাকে। মালো লাগিলে সজীব চক্ষু যেমন করিয়া মস্তিষ্কে বেগ প্রেরণ করে, এই কৃত্রিম চক্ষুর ক্রিয়া ঠিক সেইরূপ । সুতরাং এই আবিষ্কারের ফলে দর্শনক্রিয়া ব্যাপারটি দেহবিদ্যার কোঠা হইতে পদার্থ-বিদ্যার কোঠায় আসিয়া পড়িতে পারে। এই কৃত্রিম চক্ষুর আবিষ্কারে বর্তমান তারহীন টেলিগ্ৰাফী ও ঐথরিক বাৰ্ত্তাবহন-প্রণালী উলটুপালট্‌ করিয়া দিবে। به بالا ] છે. આ જ