পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র ১৮ ‘তুমি জান না তোমার পত্র পাইয়া আমি কিরূপ আশ্বস্ত হই। আমার পদে পদে কত বিয় তাহা তুমি মনে ও করিতে পার না। আমি কথন কথন একেবারে নিরাশ্বাস হই।’ ১৭-সংখ্যক পত্রের উত্তরেই জগদীশচন্দ্রের এই চিঠি লিখিত এইরূপ মনে করিয়া ১৭-সংখ্যক পত্রের তারিখ অনুমান করা হইয়াছে। পত্র ১৮ । বৰ্ত্তমান সঙ্কট ।’ ইতিপূর্বে জগদীশচন্দ্র লিখিয়াছিলেন (৬ সেপ্টেম্বর ১৯০১ )— “ntxt3 deputation.st3, extension offềzīta al 1 Ft:fề দিয়াছে। তজ্জন্ত বিবিধ গোলমাল সহ করিতে হইবে । এ কয়মাস যাহা করিয়াছি এখন তাহার অৰ্দ্ধেক কাটা যাইবে । ইহাতে কতদিন থাকিতে পারিব জানি না। আর জাৰ্ম্মেণী ও আমেরিক যা ওয়ার আশ। ত্যাগ করিতে হইবে । তোমরা যদি পার তবে আমার মুক্তির সংবাদ শীঘ্র দিবে। আমার মন দিতে পারিতেছি না। যদি আমার কার্ষ্য নিরুপদ্রবে কয়বৎসর পৰ্য্যন্ত না করিতে পারি তবে হাত দিয়া কোন লাভ নাই । ‘আমি যাহা করিতেছি তাহা অনেক প্রচলিত মতের বিরুদ্ধ। এইজন্ত এই কার্য্যে হাত দিতে হইলে বন্ধ সংস্কারের সহিত অনেক দিন ধরিয়৷ যুদ্ধ করিতে হইবে। . আমি প্রস্তুত আছি ... আমাকে যদি নিশ্চিস্ত করিতে পার যে, আমার কার্য্যের ব্যাঘাত হইবে না, তবে আমি সাধ্যাকুসারে চেষ্টা করিব।” \ সম্ভবতঃ এই সংকটের কথাই রবীন্দ্রনাথ উল্লেখ করিয়াছেন । ১১ অক্টোবর ১৯১১ তারিখের পত্রেও জগদীশচন্দ্র এই বিষয় উল্লেখ कद्विब्राहइन । Հ • Ե