পরিশিষ্ট ২ ১৮৯৬-৯৭ ) হইতে জগদীশচন্দ্র স্বদেশে প্রত্যাবৃত্ত হইবার পর, এই প্রবন্ধ রচিত ; ব্রিটিশ অ্যাসোসিয়েশন, রয়াল ইনষ্টিটিউশন প্রভৃতিতে জগদীশচঞ্জের বকৃত এ সময় বিশেষ সমাদর লাভ করিয়াছিল। ‘অtচাৰ্য্য জগদীশের জয়বাৰ্ত্ত।।’ "জড় কি সজীব ? রবীন্দ্রনাথের ৩ জুলাই ১৯০১ তারিখের পত্রে এই দুটি প্রবন্ধ উল্লিখিত— রচনা দুইটি ১৩১৮ সালের বঙ্গদর্শন পত্রে যথাক্রমে আষাঢ় ও শ্রাবণ -সংখ্যায় প্রকাশিত হইয়াছিল। এ সময় জগদীশচন্দ্র ৰ্তাহার দ্বিতীয় বিজ্ঞান-যাত্রায় ( ১৯০ - ১২ ) বিদেশে স্বধীসমাজে আপনার আবিষ্কার -প্রচারে প্রবৃত্ত । বঙ্গদর্শনে রচনা দুটির শেষে বা স্বচীতে রবীন্দ্রনাথের নাম নাই, তবে এ সময় রবীন্দ্রনাথ বঙ্গদর্শনের সম্পাদক, তাহার সকল রচনা বিন স্বাক্ষরেই বঙ্গদর্শনে প্রকাশিত। ৩ জুলাই ১৯১১ তারিখের পত্র -দ্বারা ও রচনা দুইটি যে র্তাহার, এ কথা সমর্থিত । "এ কথা আমাদিগকে মনে রাখিতে হইবে? ১৩১১ আষাঢ় বঙ্গদর্শনে মুদ্রিত 'যুনিভার্সিটি বিল প্রবন্ধ হইতে উংকলিত। উক্ত প্রবন্ধ পরে ‘আত্মশক্তি গ্রন্থে সংকলিত। চতুর্থখ ও রবীন্দ্ররচনাবলী দ্রষ্টব্য ।
- ञांभोटलद्र यांश नांझे' ১৩১২ জ্যৈষ্ঠের ভাণ্ডার পত্রে মুদ্রিত ‘বিজ্ঞানসভা প্রবন্ধ হইতে
উংকলিত। অধুনা রবীন্দ্র-রচনাবলীর দ্বাদশ খণ্ডে সংকলিত আছে। “পত্র-পরিচয়” রবীন্দ্রনাথকে লিখিত 'জগদীশচন্দ্র বস্থর পত্রাবলী'র প্রকাশ প্রবাসী ૨8ાઝ
