পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড ১৯৯৩)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র ও আর এই সময়ে লোকের interest श्हेब्राप्झ, এখন করিতে পারিলেই डॉल इझेउ ।।' ২৩ নভেম্বর ১৯• • । ‘সকলে বলিতেছেন, যে, আমার কার্ষ্য শেষ না করিয়া যেন না যাই। ছুটীর জন্ত আবেদন করিয়াছি ; জানি না পাইব কি না।’ ১• ডিসেম্বর ১৯•• । ‘আমি ভবিষ্যতে কি করিব, এ সম্বন্ধে তুমি যাহা ভাল বিবেচনা কর, লিখিও ••• আমার সময়ের যাহাতে সদ্ব্যবহার হয়, লিখিও ।” ‘ভারতবর্ষের যথার্থভাবে আত্মপরিচয় দিবার সময় আসিয়াছে’, ‘বিশ্বসভায় ভারতবর্ষের অমর বাণী উচ্চারণ করিবার সময় উপস্থিত – এই কল্পনায় রবীন্দ্রনাথের মন এই সময় উৎফুল্ল, জগদীশচন্দ্রের চরিত্রে তিনি ‘সংকল্পের যে একটি স্বধৃঢ় শক্তি' সকল বাধা ও দ্বিধাকে অতিক্রম করিয়া উদভাসিত দেখিয়াছিলেন তাহা প্রবলভাবে তাহার মনকে আন্দোলিত করিয়াছিল— জগদীশচন্দ্র ‘নব্য ভারতের প্রথম ঋষিরূপে জ্ঞানের আলোকশিখায় নূতন হোমাগ্নি প্ৰজলিত করিবেন, তাহার সাধনায় ভারতবর্ষ আর-একবার ‘গুরুর বেদীতে আরোহণ করিবে, এই ভাবনা এই সময় রবীন্দ্রনাথের হৃদয় পূর্ণ করিয়া ছিল— ‘ভারতবর্ষের অশ্বমেধের ঘোড়া তোমার হাতে আছে, তুমি ফিরিয়া আসিলে আমাদের यस्त्र नभाक्षा श्हेप्टद ।' o অসময়ে জগদীশচন্দ্র ফিরিয়া আসিলে এই যজ্ঞ পাছে অসম্পূর্ণ থাকে, এই কথা মনে করিয়া রবীন্দ্রনাথ জগদীশচন্ত্রের যাত্রাপথ অনুকূল করিবার জঙ্ক স্বীয় শক্তিকে সম্পূর্ণরূপে নিযুক্ত করিয়াছিলেন। জগদীশচন্ত্রের সাধনা সম্বন্ধে বিপুল শ্রদ্ধা ও প্রত্যাশায় রবীন্দ্রনাথ এই সময় জগদীশচন্দ্রকে ১৮৫