পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড ১৯৯৩)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র ১২, ১৩ এইদিন ( ৪ জুন ১৯৭১) রবীন্দ্রনাথ জগদীশচন্দ্রের সহধর্মিণীকেও অভিনন্দনঞ্জাপনপূর্বক পত্র লিখিয়াছিলেন। পত্র ১২। আমার সভার মধ্যে তুমি তোমার অদৃশ্য কিরণের আলোক জালিয়া দিয়াছ।’ জগদীশচন্দ্র ষে বৈদ্যুতিক তরঙ্গ স্বষ্টি করিয়াছিলেন, যাহা আলোকের সমধর্মী অথচ দৃপ্ত নয়, সেই অদৃশু আলোকের কথা রবীন্দ্রনাথ উল্লেখ করিতেছেন ॥১ পত্র ১৩ । ‘আমার কন্যার প্রতি তোমার উপহার।’ *TERS: Joan of Arc-s: Friù o পত্র ১৩ । “আমি সাহসে ভর করিয়া-•• তোমার নব আবিষ্কার সম্বন্ধে একটা প্রবন্ধ লিখিয়াছি’ রবীন্দ্রনাথ জগদীশচন্দ্রকে কেবল উৎসাহবাণী প্রেরণ করিয়াই ক্ষান্ত থাকেন নাই, বঙ্গদর্শন-সম্পাদক-রূপে স্বয়ং তাহার বিজ্ঞানসাধনার বিবরণ বাঙালী পাঠকসমাজে প্রচারে উদযোগী হন । এ সম্বন্ধে তাহার রচনা দুইটি (“আচার্ষ্য জগদীশের জয়বাৰ্ত্তা", বঙ্গদর্শন, আষাঢ় ১৩০৮ ; “জড় কি সজীব , বঙ্গদর্শন, শ্রাবণ ১৩-৮)বর্তমান গ্রন্থের দ্বিতীয় পরিশিষ্টে মুদ্রিত হইয়াছে। রবীন্দ্রনাথের রচনা পড়িয়া জগদীশচন্দ্র ২৫ জুলাই ১৯০১ তারিখের পত্রে লিখিয়াছিলেন— ‘তুমি যে গত মাসে আমার কার্ধ্যের আভাস বঙ্গদর্শনে লিখিয়াছিলে ১ এই টাকা এবং ১ ও ১২-সংখ্যক পত্রে যথাক্রমে তারহীন বিষ্কা-মান ও অমৃত কিন্ত্রণ সম্বন্ধে টীকা, গ্ৰীচারুচন্দ্র ভট্টাচাৰ্ধ লিখিত । ২ জষ্টব্য জগদীশচন্দ্র বহর পত্র, ১৯ জুন ১৯৯১, প্রবাসী, তাত্র, ১৩৩৩ ৩ ইহার পরেই রবীন্দ্রনাথের কবিতা "জগদীশচন্দ্র বন্ধ মুজিত হইয়াছিল। SSN9