পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড ১৯৯৩)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*エ >も ‘এমন সময় ব্রহ্মবান্ধব উপাধ্যায়ের সঙ্গে আমার পরিচয় ক্রমশ ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠল। আমার নৈবেস্তের কবিতাগুলি প্রকাশ হচ্ছিল তার কিছুকাল পূর্বে। এই কবিতাগুলি তার অত্যন্ত প্রিয় ছিল। তার সম্পাদিত Twentieth Century offsetą się abatsfăz co zł**Ti fɛfã ব্যক্ত করেছিলেন সেকালে সেরকম উদার প্রশংসা আমি আর কোথাও পাই নি । বস্তুত এর অনেক কাল পরে এই সকল কবিতার কিছু অংশ এবং খেয়া ও গীতাঞ্জলি থেকে এই জাতীয় কবিতার ইংরেজি অম্বুবাদের যোগে যে সন্মান পেয়েছিলেম তিনি আমাকে সেইরকম অকুষ্ঠিত সম্মান দিয়েছিলেন সেই সময়েই ।” এই সময় রবীন্দ্রনাথ শাস্তিনিকেতনে ব্রহ্মবিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার কল্পনা করিতেছেন, এই উদযোগে তিনি ব্রহ্মবান্ধব উপাধ্যায়কে প্রধান সহযোগীরূপে লাভ করিয়াছিলেন । রবীন্দ্রনাথ লিখিতেছেন— ‘এই পরিচয় উপলক্ষেই তিনি জানতে পেরেছিলেন আমার সংকল্প, এবং খবর পেয়েছিলেন যে, শাস্তিনিকেতনে বিদ্যালয়স্থাপনের প্রস্তাবে অামি পিতার সম্মতি পেয়েছি । তিনি আমাকে বললেন, এই সংকল্পকে কার্যে প্রতিষ্ঠিত করতে বিলম্ব করবার কোনো প্রয়োজন নেই । তিনি র্তার কয়েকটি অতুগত শিষ্য ও ছাত্র নিয়ে আশ্রমের কাজে প্রবেশ করলেন ।... তখন উপাধ্যায় আমাকে যে গুরুদেব উপাধি দিয়েছিলেন আজ পর্যন্ত আশ্রমবাসীদের কাছে জামীকে সেই উপাধি বহন করতে छ्टव्ह ।** পত্র ১৬। আমার মধ্যম কস্তা রেণুকার বিবাহ হইয়া গেছে।’ ১ আশ্রমের রূপ ও বিকাশ, পৃ ৬০-৬১ ২ আশ্রমের রূপ ও বিকাশ, পৃ ৬১-৬২ ९ ● 8