পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড ১৯৯৩)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র ২৯ , এইমাত্র আমি সংগ্রাম হইতে ফিরিয়া আসিয়াছি। তুমি আমার জয়siszttaw «å ¬ècq I ··· ·TRI¬s Physiologist-Biologist-2İŞŞ. বৈজ্ঞানিকমণ্ডলী, তাহার মধ্যে তোমার বন্ধু একাকী এই প্রতিপক্ষকুলের সহিত সংগ্রামে নিযুক্ত। ১৫ মিনিটের মধ্যেই বুঝিতে পারিলাম যে রণে জয় হইয়াছে এতদিন পর আমার এই প্রথম সংগ্রামে কুতকার্য্য হইয়াছি।’ ১৯-সংখ্যক পত্র জগদীশচন্দ্রের এই চিঠি পাইয়া লিখিত, এই অহমানে তাহার তারিখ এপ্রিল ১৯০২ নির্দেশ করা হইয়াছে। গতকাল প্যারিসে তোমার বলিবার কথা ছিল’ ইহাও ১৯০২ সালের এপ্রিল মাসের কথা ; জগদীশচন্দ্র ৪ এপ্রিল ১৯০২ তারিখের পত্রে রবীন্দ্রনাথকে প্যারিস হইতে লিখিতেছেন— ‘এখানে ৪ স্থানে বকৃতার জন্য অস্থিত হইয়াছি।’ পত্র ২ • । ‘তুমি কি আমাদের মত লোকের কাছ হইতে বলের বা উৎসাহের অপেক্ষ রাখ ? ১ মে ১৯০২ তারিখের চিঠিতে জগদীশচন্দ্র লিখিতেছেন— ‘তোমার নিকট কত বিষয় বলিবার আছে, কিন্তু পত্রে কথা পরিস্ফুট হয় না । উৎসাহ কিম্বা অবসাদের সময়ে তোমাকে দেখিতে ইচ্ছা করে। অধিকাংশ সময়েই ত অবসাদ, সুতরাং তোমার সান্নিধ্য অনুভব করিতে ইচ্ছা হয় । সেদিন তোমার কতগুলি কবিতা . পড়িতেছিলাম, সেই শিলাইদহের প্রাস্তর, ও নদী, সেই আকাশ ও বালুর চর আমার চক্ষের সম্মুখে ভাসিতেছে। বলিতে পার কি এই হৃদয়ের আকর্ষণের অর্থ কি ? তোমার কি মনে হয় যে এই পৃথিবীর ছায়ার অন্তরালে আত্ম আত্মার সহিত অভিন্ন হইয়া যায় ? ミ > ●