পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড ১৯৯৩)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র ২৩ এই চিঠিখানি সম্ভবতঃ জগদীশচন্দ্রের নিম্নমুদ্রিত পত্রখানির উত্তরে লিখিত, তদনুযায়ী ইহার তারিখ অনুমিত হইয়াছে । ( যদিও ‘সম্মানসম্বৰ্দ্ধনা-প্রসঙ্গে বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষৎ -কর্তৃক ১৩১৮ মাঘে অনুষ্ঠিত রবীন্দ্র-সম্বর্ধনার কথা ও স্বচিত হইয়া থাকিতে পারে, নিশ্চয় করিয়া বলা কঠিন )— '২৩ এ অক্টোবর ১৯০৫ তোমাকে একটা বিষয় পরিষ্কার করিয়া বুঝাইয়া দিতে হইবে। সৰ্ব্বপ্রথম আমাদের বঙ্গভবন প্রতিষ্ঠা করা আবশ্বক। একটি মূৰ্ত্তিমান এবং বৰ্দ্ধমান জিনিষ আমাদের উৎসাহের প্রধান সহায় হইবে। তারপর এই স্থানে কেন্দ্র করিয়া যত বড় কাজ আরম্ভ হুইবে । এই স্থানে ৫০ ০০ লোকের বসিবার হল যেন নিৰ্ম্মিত হয় । সেখানে প্রতি পক্ষে নিয়মিতরূপ ছাত্রদের জন্য বক্তৃতা, কথকতা প্রভৃতি হইবে। তারপর আমাদের সেই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বক্তৃতা এখানে নিয়মিত রূপ দে ওয়া হইবে । . . . তারপর জাতীয় ভবনে তোমার [ পল্লী ] সমাজের অধিবেশন হইবে, নামা বিভাগে শিল্প বাণিজ্য ইত্যাদির জায়গা থাকিবে । “...এই কেন্দ্র হইতে নানা বিষয়ের অনুসন্ধান সংবাদ ইত্যাদির দরকার । ১ এই পত্র লিখিবর পূর্বদিন, কার্লাইল সৰু লার'-এর বিষয় সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়— ছাত্রদের রাজনৈতিক আন্দোলনে যোগদান নিষিদ্ধ করিবার কাবণে ষে সার্ক,লারের প্রতিবাদে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বচনা হয় বলা যায়—২০শে [ बरछेॉवब्र ] তারিখেই জানা যায় সরকার... এক ইস্তহার জারি করিয়া ছাত্রদিগকে রাজনীতিক অনুষ্ঠানে সভাসমিতিতে যোগ দিতে নিবারণ করিবার ব্যবস্থা করিয়াছেন।”— শ্ৰীহেমেশ্র প্রসাদ ঘোষ, কংগ্রেস', দ্বিতীয় সংস্করণ, পৃ ১১৬ સ્વ છે &