পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড ১৯৯৩)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র ২৯ হইতে স্বীকার করিলেন।" মধ্যমপন্থীগণ মিসেস বেসান্টের সভানেত্রীপদে নির্বাচনে স্বীকৃত হইলে, ‘রবীন্দ্রনাথ যেমন ভাবে বিপদনিবারণের জন্য অভ্যর্থনা-সমিতির সভাপতি হইতে স্বীকার করিয়াছিলেন, তেমনই ভাবে— গোল মিটিয়া গেলে সে পদ ত্যাগ করিলেন ।” ‘এই দলাদলির মধ্যে শ্ৰীযুক্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আপনার মানঅপমানের কথা বিন্দুমাত্রও মনে স্থান না দিয়া অতি সহজে অভ্যর্থনাকমিটির সভাপতির পদ ত্যাগ করিয়া যেরূপ মহামুভবতা দেখাইয়াছেন, তাহা তাহার মত মানবপ্রেমিক ও দেশভক্তের উপযুক্ত হইয়াছে। ভগবান র্যাহাকে বাস্তবিক সন্মানাহঁ করিয়াছেন, তিনি লোকের কাছে সম্মান পাইতেছেন কি না, সে চিন্তা কেন মনে স্থান দিবেন ? নিরপেক্ষভাবে বিচার করিলে তাহার বিরোধীরাও বুঝিতে পরিবেন যে তিনি বরাবর কৰ্ত্তবাবুদ্ধি-ও-সদুদেশ্ব-প্রণোদিত হইয়া অনাসক্তভাবে কাজ করিয়াছেন।" পূর্বকথারূপে এই প্রসঙ্গে আরও দু-একটি তথ্য উল্লেখ করা যাইতে

  • द्भि

১৯১৭ সালের জুন মাসে, ভারতবর্ষে আত্মশাসন-প্রবর্তন-চেষ্টার ফলে, ‘নির্বাসিত, অবরুদ্ধ বা নজরবন্দী শত শত বাঙালীর ন্যায় শ্ৰীমতী অ্যানি বেসান্ট ও র্তাহার দুইজন সহকারীর স্বাধীনতা লুপ্ত' হয় । ‘কথা হয় যে, টাউন হলে এক সভায় প্রতিবাদ করা হুইবে, ১ এহেমেশ্রপ্রসাদ ঘোষ, কংগ্রেস, দ্বিতীয় সংস্করণ, পৃ ৩১• २ [ ब्रांगांबन्च छरप्लेोंगांशांब्र ], “ब्रबौटचनां८षब्र अश्रु", विशि५ वनञ, यदांनी, कॉर्डिक ४७२s ও প্রতিবাদের অধিকার", বিবিধ প্রসঙ্গ, প্রবাসী, ভাগ্র ১৩২০ , ૨૭8