পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড ১৯৯৩)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র ৩, ৪, ৫ ! পত্র ৩ । ‘আমার দুৰ্ব্বলতা চলিয়া যায় . আমি রণে ভঙ্গ দিব না।’ ইহার কিছু পূর্বে রবীন্দ্রনাথের কন্যা রেণুকার মৃত্যু হইয়াছে। পত্র ৩ । “আর কই মাছ নয়।’ ‘বৌঠাকুরাণী অবলা বস্তুর মৎস্যরন্ধনকলায় পটুতার সপ্রতি উল্লেখ রবীন্দ্রনাথের একাধিক পত্রে আছে ; সম্ভবতঃ পত্নী ও কন্যা -বিয়োগে, এ সময় রবীন্দ্রনাথ নিরামিষাশী । পত্র ৪ । ‘আমার এক বৌঠাকরুণ ছিলেন? জ্যোতিরিন্দ্রনাথের পত্নী কাদম্বরী দেবী (মৃত্যু ১২৯১)। দ্রষ্টব্য জীবনস্মৃতির “মৃত্যুশোক” অধ্যায়, ও ছেলেবেলা গ্রন্থ । পত্র ৫১ ৷ এই পত্রে ভগিনী নিবেদিতার পীড়ার উল্লেখ আতুসরণ করিয়া নিবেদিতার জীবনকথা হইতে যতদূর জানা যায় তাহাতে দেখি যে, তিনি ১৯০৫ ( ১৩১২ ) ও ১৯০৬ (১৩১৩) সালে দুইবার কঠিন পীড়ায় আক্রান্ত হইয়াছিলেন, দুইবারই তিনি জগদীশচন্দ্র ও র্তাহার সহধর্মিণীর তত্ত্বাবধানে ছিলেন– ১৯০৫ সালে অগস্ট মাসে পীড়িত হইয়া কয়েক মাস অসুস্থ ছিলেন, অক্টোবরে জগদীশচন্দ্র বসু ও অবলা বস্বর শুশ্ৰষায় দার্জিলিঙে ছিলেন । রবীন্দ্রনাথের কনিষ্ঠ কন্যা শ্রমীরা দেবীর মজঃফরপুরে জ্যেষ্ঠ ভগিনীর গৃহে যাইবার কথা এই পত্রে আছে ; অপর একটি উল্লেখ পাওয়া যায় মনোরঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়কে লিখিত রবীন্দ্রনাথের একখানি পত্রে— ‘মীর, বেলার কাছে মজঃফরপুরে গেছে - ২৭শে কাৰ্ত্তিক ১৩১৩ P২ ১ প্রবাসীতে চিঠিখনির তারিখ এইরূপ মুদ্রিত হয়— ‘১৩ { কীটদষ্ট ]' । ২ ঘূতি, মনোরঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়কে লিখিত দ্বিজেন্দ্রনাথ ও রবীন্দ্রনাথের পত্রাবলির সংগ্ৰহ ( ১৩৪৮ ), পৃ ৭৯ ৷ २ 8२