পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড ১৯৯৩)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরিশিষ্ট ২ বাহন ছিল লজ্জাবতী লতা, ইহা সুবিদিত ; এই কবিতায় জগদীশচন্দ্রের আবিষ্কারের প্রতি যে ইঙ্গিত করা হইয়াছে তাহাও লক্ষগোচর। এই প্রসঙ্গে উল্লেখ করা বোধ করি অবাস্তর হইবে না যে, রবীন্দ্রনাথের নোবেল-পুরস্কার-প্রাপ্তির পর শাস্তিনিকেতনে সর্বসাধারণের পক্ষ হইতে যে অভিনন্দনসভা হয় তাহার সভাপতি ছিলেন জগদীশচন্দ্র বহ । তিনি এই উপলক্ষ্যে, সম্ভবতঃ স্বীয় সাধনার প্রতীকস্বরূপ, “ছোট মাটির টবে বসানো একটি লজ্জাবতী লতা তাহাকে [ রবীন্দ্রনাথকে ] উপহার দিলেন।’২ পরিশিষ্ট ২ ‘আধুনিক ভারতবর্ষে যাহারা মাঝে মাঝে’ ইহা ১৩০৫ পৌষ -সংখ্যা প্রদীপ পত্রে প্রকাশিত রবীন্দ্রনাথের ‘মন্দিরাভিমুখে’ প্রবন্ধের একাংশ । ‘স্মাত্রে নামক বোম্বাই শিল্পবিদ্যালয়ের একটি দরিদ্র ছাত্র প্যারিস-প্লাষ্টারের এক নারীমূৰ্ত্তি রচনা করিয়াছেন। তাহার নাম দিয়াছেন মন্দিরাভিমুখে । এই মূর্তির আলোচনাপ্রসঙ্গে এই প্রবন্ধটি লিখিত ; সম্পূর্ণ প্রবন্ধটি এ যাবৎ কোনো-গ্রন্থ-ভূক্ত হয় নাই । প্রদীপে, রচনার সহিত লেখক-রূপে রবীন্দ্রনাথের নাম নাই, তবে সুচীতে আছে । স্বীয় বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার বিদেশের বিজ্ঞানীসমাজে আলোচনা ও প্রচার -পূর্বক fosfēzf{fst ( ‘First Scientific Deputation',

  • जडेवा, जनंत्रौञ्चकटच दद्भर, “ञांइड छैढिन्”, जयाख् अंइ ২ খ্রীসীতা দেবী, পুণ্যস্মৃতি, পৃ ১২৪
8ግ