এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
তাঁর শ্বাশুড়ী উপযুক্ত জামাইকে তাঁদের অভিভাবক বলে মনে করেন। অক্ষয়ের শ্বশুরের এক খুড়ো রসিকচন্দ্রও সেখানে থাকেন। রসিকচন্দ্র বৃদ্ধ হোলেও অবিবাহিত।
শৈল, রসিক ও অক্ষয় পরামর্শ কোরে চিরকুমার সভাটীকে তাঁদের বাইরের ঘরে টেনে নিয়ে এল। শৈল পুরুষবেশে চিরকুমার সভার সভ্যও হোলো। তারপরে কি ঘটনাচক্রের ভেতর দিয়ে শ্রীশ, বিপিন ও পূর্ণর কি হোলো ছবি দেখলেই বুঝতে পারবেন।