পাতা:চীন ভ্রমণ - ইন্দুমাধব মল্লিক.pdf/১২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করার সময় সমস্যা ছিল।
১১৬
চীন ভ্রমণ।

“স্নানাগারে জাপামী রমণী”র ছবিতে দেখিলাম, বুকের বোতাম, খোলা ফ্রক পরিয়া একজন রমণী স্নানাগারে যাইতেছেন। শুনিলাম, জলে নামিবার সময় সাধারণ স্নানাগারে সকলের সামনেই বিবস্ত্র হইয়া নামিত হয়— জাপানে এইরুপ প্রথা। ইচ্ছা করিয়াই বুকের কাপড় ঈষৎ খোলা। মুখে কূট হাসি। কেহ তাঁহার দিকে তাকায়, সেই মনে করে, যেন তাহারই দিকে অনুরাগপূর্ণ নেত্র চাহিয়া হাসিতেছেন। আর নীচের ঠোঁটের মধ্যভাগ লাল রঙ্গে চিত্র করা। এ প্রথাটি চীনে ও দেখিয়াছি। আমাদের দেশে পাকে আল্তা পরে। ইউরোপে গালে রক্তিম রক্তিম আভা লাগায়। কিন্তু ঠোটে এমন মধুর চিত্র আর কোথাও দেখি নাই।

 পাশেই “ফুজীয়ামা”র গগনস্পর্শী চূড়া মেঘলোক ভেদ করিয়া উঠিয়াছে। তাহার