পাতা:চীন ভ্রমণ - ইন্দুমাধব মল্লিক.pdf/১৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করার সময় সমস্যা ছিল।

১৬২ চীন ভ্রমণ। আমার মনে আনন্দের আর সীমা রহিল না। কত দূরদেশের লোকদের মসঞ্চিত অর্ধদ্বার। এই সকল হিতকর কার্য নির্বাহিত হইতেছে! যাহার; অর্থ উপার্জন করিতে জানে, তাহারাই জার্থের সঙ্গায় বুক। প্রতি কার্যোই কি সুনিয়ম; কি সুশৃঙ্খলা! এই সমস্ত দেখিবার সময় আমার বার বার মনে হতে লাগিল, সমগ্র পৃথিবীতে আধিপতা করিবার উপযুক্ত প্র: ইহাদেরই আছে। এই মন্দির হইত আরও কিছুদূর যাইলে একট বিস্তৃত খেল। মাত্র দেখা যায়। এই স্থানে বৎসরের মধ্যে কয়েকদিন ধরিয়া গরু, ভেড় ঘোড়া ইত্যাদির হাট হয়। পূর্বেই বলিয়াছি, চীনদেশে গৃহপাতি পশুর বড় বাবহার নাই,—তার একটা কারণ, ঐ সকল ঘনবসতি। দেশ বন নাই, সুতরাং সকল পশু জন্মিবে কোথায়? দুরদশ হইতে অনীত ঐ ৪৫] সকল পশু হথায় বিক্রয় হয়। সারা বছরের সবা করিতে হইবে বক্রি বী ঐ কয় দিন তথা জন এ তার আর অবধি থাকে না। পর ব্রজে এই সকল রু স্থান দেয়া ফিরিতে এত * ক্লান্তি বোধ হইল, | পন্তু বিক্রয়ের হাট। | আর দাড়াইতে পারি না। অনুস্থতা নিবন্ধন সমুদ্রে হাওয়া খাইতে গিয়া চীনদেশে যাবার ইচ্ছা হয়েছিল। কেবল নূতন দেশ দেখার উৎসাহে এতটা ঘুরিতে পারিয়াছিলাম, তাতে সামর্থ্যের চেয়ে এত অতিরিক্ত পরিশ্রম হয়েছিল লা লা যেদিন। .৪৮% ১ ২