নাইতান। তিনিও সকল কাজ ফেলিয় আগাকে লইন্না থাকিতেন। ঘন ঘন আসাতে তাঁহার কাজের ক্ষতি হইতেছে, এ কথা বলিয়ে তিনি: বলিতেন,—“কছে তো নিতাই থাকিবে, নিজেণ্ট বন্ধু তো চিরকাল থাকিবেন না। হংকংসহরে যে পরিবারের সহিত সাক্ষাৎ করার কথা লিখিয়াছি, উহারা অতি উচ্চবংশীয় ধনী লোক, ক্রৌরপতি? এ মেশির সম্ভাবনাও ছিল না। কিন্তু সুইচিন ধাবিত অবস্থার লোক মাত্র। মধ্যবিত অবস্থার লোকেই সঙ্কল স্থানে, সকল দেশের ভিত্তিধরগ, তাদের গর্হিত অগাপেই দেশের রীতি নীতি বেশ বুঝা বড়। সেই কারণেই হইচিনের বাড়ী আমি এখন বন সভায়াত করিতাম এবং তাঁহার পরিবারবর্গের সহিত আলাপ দাদার এই তাল গায়িছিল। উহার পরিবারবর্গের মধ্যে এক বৃদ্ধা মাতা। তিনি কানে শুনতে পান না। পিতা বহু বৃহস হই। তাহারা দুই ভাইহই ভায়েরই স্ত্রী আছেন। চিনের ছগিনীয় এক শ খোঁড়; স্বত্তা পরামছে, মেয়ে, একটী ভগিনী: তাঁহাদের বাড়ীতে অঠোর বৎসর কাহারও পাছেট নহে। ইমিঠ হইবার সময় বিষণ্ন অবস্থায় প্রতে হওয়াতে পা খোঁড়া হইয়াছে। রোগ ভয়, সেই “বয়সেও তিনি অবিবাহিতা বৃদ্ধ তার সেবাই তাঁচার জীবনের একমাত্র এন্ড ফৎকালের 683 তাঁহাকে না দেখিলে না থাকিতে পারেন না। অঙি সাদরে কাজের সাহায্যের জন্য বার বার তাঁহাকে ডাকেন। তিনি সংড়াও বধিরতা বণতা শুনতে না পেরে বিরক্ত হ'রে কত কি বকেন। মেয়ের প্রশস্ত্র মুখে তাহাতে কখনও প্রতি বৈ অন্ত কোনও ভাবের উদ্রেক হয় না। ইহার স্বভাব অভি মধুর দেখিলাম। নিজের বিকল অঙ্গের কথা যেন বর্বদাই তাঁর মনে mome
পাতা:চীন ভ্রমণ - ইন্দুমাধব মল্লিক.pdf/১৭৭
অবয়ব