পাতা:ছন্দপতন - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ছন্দপতন আলোক মেসে থেকে কলকাতায় পড়ছিল। এখন আর পড়ে না। চাকরী খুজছে। আলোকের মা বলেন, এসে বাবা, বোসে । আলেয়া এলোচুল গুটিয়ে নিতে নিতে বলে, আপনার যায়গাতেই বসুন, গদি পাতাই আছে। BgB sBBB DBD DDS KBD SDDDS DBBBD S BDBDD বদল হয়ে ঘরে পরিণত হয়েছে। রাস্তার দিকের প্রকাণ্ড হা করা দরজাটা গেথে ফেলে পাশের সরু প্যাসেজের দিকে বসানো হয়েছে সাধারণ দরজা। প্যাসেজটাই ঘিরে ঢেকে দু'টি অংশে ভাগ করে করা হয়েছে রান্নাঘর আর কলা ঘর। লম্বাটে রান্না ঘরটুকুতে একজন কোনরকমে বসতে পারে। এক কামরাওয়ালা বাড়ী হিসেবে এটা ভাড়া দেওয়া छCश6छ । এই একখানা ঘরে সকলে ওঠে বসে খায়দায় ঘুমায়— সকলে । বেশী রাত্রে কখনো আসি নি, কি কৌশলে বিছানা করা হয় জানি না। কল্পনা করে কুলকিনারা পাওয়া দায়। সাতজন মানুষ। রামেশ্বরবাবু, আলোকের মা, অলোক, আলেয়া, আলেয়ার ছোটবোন মলয়া, তারও ছোট ভাই অশোক- এবং আলেয়ার বর নিখিল । তাদের বিয়ে হয়েছে বছর চারেক। আমিও রেলস্টীমারে চেপে আলোকের প্রথম বোনের বিয়ের নেমন্তান্ন খেতে গিয়েছিলাম ।