পাতা:ছায়াদর্শন - কালীপ্রসন্ন বিদ্যাসাগর.pdf/১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

مه/مk| শরীরে দীর্ঘজীবী হইয়া বাঙ্গালাসাহিত্যের উৎকর্ষ সাধনে ব্ৰতী রহুন। (২) ঢাকা জজকোর্টের উকীল শ্ৰীমান বাবু, হরকুমার বসু, নিজ কাৰ্য্যের ক্ষতি করিয়াও, ছায়াদর্শনের অনেক প্রািফ যত্নসহকারে দেখিয়া দিয়াছেন। (৩) ঢাকার নব্য সাহিত্যিক শ্ৰীমান অবনীকান্ত সেনগুপ্ত এই পুস্তকের অনেক অংশ মনো-" যোগের সহিত পাঠ ও পৰ্য্যালোচনা করিয়া আমাকে উপকৃত করিয়াছেন। এখন পৰ্য্যন্ত বাঙ্গালার কোন গ্ৰন্থ অবনীকান্তের নামে অলঙ্কত হয় নাই । কিন্তু আমি তাহার প্রবন্ধাদি পড়িয়া যাহা বুঝিয়াছি, তাহাতে আমার ভরসা আছে, তিনি কালে বঙ্গের সাহিত্যসমাজে পরিচিত হইবেন । (৪) “মণি ও মুক্তা” লেখক সুকুমার-কবি শ্ৰীমান ভুবনমােহন দাসগুপ্ত ছায়াদর্শনের বহুপ্ৰবন্ধ আমার (IDictation) শাব্দিক উপদেশ অনুসারে লিখিয়াছেন। আমি এই নিবেদন লেখার সময় তঁহাকেও স্নেহকৃতজ্ঞতার সহিত স্মরণ না করিয়া পারি না । (৫) বাঙ্গালাভাষায় সুপ্ৰবিষ্ট, সহৃদয়-সাহিত্যানুরাগী শ্ৰীমান বাবু কুঞ্জবিহারী গঙ্গোপাধ্যায়। কুঞ্জবিহারীর অক্লান্ত পরিশ্রম এবং যত্ন ও অনুরাগেই এই গ্রন্থ এইক্ষণ প্রকাশিত হইল। নতুবা ইহা, আমার আরও বহু লিখিত বস্তুর স্যায়, বান্ধবের উদর-গহবরে निश्डि द्मश्डि । আমি এখানে ঢাকার পরিচিতনামা গ্ৰন্থপ্রকাশক শ্ৰীমান বাবু গোপীমোহন দত্তকে ও স্নেহ ও কৃতজ্ঞতার আশীৰ্বাদ দান না করিয়া নিবৃত্ত হইতে পারিতেছি না। গোপীমোহন আকৃত্ৰিম