&9ህ” ছায়াদর্শন। MAeSLLLL LLLLLLL MLAL MALALM SLLLLLLLL LLLLLLLALELLLLLLLLSLLLL L TLeLSL Lqq ML ELLSL LLLLL LLLL ELS TLSLSELLMLSeL MeMMMALMLM MLM MeLSLLLMLLSeeMMAAMSLMTLL SLT LTLL e eE LEL LkSLLL EeMLL LM ASE ELL LTLSL LLLLL LL park, ar শ্বেত পরিচ্ছদ। ফসফরাসের আলোকে সমস্ত গৃহ আলোকিত। লিটেলটন ভাল কুরিয়া চাহিয়া দেখিলেন। দেখিয়া চিনিলেন,- রমণী তঁহার বিলাস-সঙ্গিনীদিগের দুঃখিনী জননী । সেই রমণীমূৰ্ত্তি ক্ৰোধ-জ্বলিত কঠোর দৃষ্টিতে তাঁহার পানে তাকাইয়া রহিয়াছে। তিনি অন্যদিকে মুখ ফিরাইতে চাহিতেছেন, কিন্তু পারিতেছেন না। তঁহার চক্ষু ঐ রমণী-মূৰ্ত্তির জ্বলন্ত-বহ্নিখণ্ড সদৃশ ভয়ঙ্কর চক্ষুর সহিত যেন একসূতায় গাথা রহিয়াছে। তঁহার প্ৰাণটা ধূক বুক্ করিতেছে। কণ্ঠ শুকাইয়া গিয়াছে। শরীর অবশ হইয়া আসিতেছে। তখন তিনি শুনিলেন, রমণী কেমন এক প্রকার শুষ্ক অথচ গভীর-স্বরে কহিতেছে,-“রে পাপিষ্ঠ, তোর কালপূৰ্ণ হইয়াছে ; তুই মৃত্যুর জন্য প্ৰস্তুত হ৷” ভয়চকিত লিটেলটন, যেন স্বপ্নাবেশেই উত্তর করিলেন—“কি ?— भूङ्गा ? ना-न :-4ीड गैीब भाश् ! आभा कद्धि, छूभाजद्ध মধ্যেও, সে আশঙ্কার কারণ নাই।” রমণী কহিল,-“দুমাস নহে,-তিন দিবসের মধ্যে ।” সেই ঘরে একটা বৃহৎ ঘড়ি ছিল । ধনী লোকদিগের ঘরে ঐ রূপ ঘড়ি থাকে । ঘড়িতে তখন বারটা। রমণী মূৰ্ত্তি, দক্ষিণ হস্তের তর্জনী অঙ্গুলিটি ঘড়ির কঁাটার দিকে নির্দেশ করিয়া ধীরে কহিল,-“এই দেখ ঘড়িতে বারটা বাজিতেছে। ভাল করিয়া দেখিয়া রাখা । অদ্য হইতে তৃতীয় দিবসের রাত্রিতে, যখন ঘড়ির কাটা আবার এই স্থানে আসিবে, তখনই তোর সব ফুরাইবে, তখন তোকে व्श्यों यांदेस ।'
