থাকতেন না, কাশী-গয়া ঠাকুর দেবতার জায়গায় ঘুরে ঘুরে বেড়াতেন, ggDBDD SBDDDS i gSDB S SBYS S BBDS DBBBBBDBDS DBDDD কাছে। সেখান থেকে ক্রোশ দুই-সেবার আড়ংঘাটার যুগল দেখতে গিয়ে ওঁদের বাড়ি গিয়েছিলাম দু’দিন । বাড়িতে মেয়েজামাই থাকত। সে মেয়ে-জামাই তো লিখেচেন মারা গিয়াচেছেলেপিলে কারুর নেই অপু বলিল, হ্যা, তাই তো লিখেচোন। নিশ্চিন্দিপুরে গিয়ে আমাদের খোজ করেচেন। সেখানে শুনেচেন কাশী গিাইচি । তার পর কাশীতে গিয়ে আমাদের সব খবর জেনেচেন । এখানকার ঠিকানা নিয়েচেন বোধ হয়। রামকৃষ্ণ মিশন থেকে । সর্বজয়া হাসিয়া বলিল-আমি দুপুববেল খেয়ে একটু বলি গড়াই-ক্ষেমি ঝি বললে তোমার একখানা চিঠি আছে। হাতে নিয়ে দেখি আমার নাম-আমি তো অবাক হয়ে গেলাম--তারপৰ খুলে পড়ে দেখি এই—নিতে আসবেন লিখেচেন শীগগির। দ্যাখ্যা দিকি কবে আসবেন লেখা আছে কিছু ? অপু বলিল, বেশ হয়, না মা ? এদের এখানে একদণ্ডও ভাল লাগে না । তোমার খাটুনিটা কমে—সেই সকালে উঠে রান্না-বাড়ি ঢোকা, আর দুটো তিনটে ব্যাপারটা এখনও সর্বজয়া বিশ্বাস করে নাই। আমার গৃহ মিলিবে, আশ্রয় মিলিবে, নিজের মনোমত ঘর গড়া চলিৰে । বড়লোকের বাড়ির এ রাধুনীবৃত্তি-এ ছিন্নছাড়া জীবনযাত্রার কি এতদিনে-বিশ্বাস হয় না। অদৃষ্ট তেমন নয় বলিয়া ভয় করে। দুপুরের পর সে মায়ের পাতে ভাত খাইতে বসিয়াছে, এমন সময় দুয়ারের সামনে কাহার ছায়া পড়িল । চাহিয়া দেখিয়া সে ভাতের গ্ৰাস আর মুখে তুলতে পারিল না । व्ौळन ! পরীক্ষণেই লীলা হাসিমুখে ঘরে ঢুকিল ; কিন্তু অপুর দিকে চাহিয়া সে যেন একটু অবাক হইয়া গেল। অপুকে যেন আর চেনা R
