লঙ্কাকা গু ه وغي সে আসিয়াই আড়াল হইতে চোখ। চোখ বাণ মারিয়া সকলকে অস্থির করিয়া তুলিল রাম, লক্ষ্মণ তাঙ্গকে দেখিতে পান না, যুদ্ধ করিবেন কিরূপে ? সুযোগ বুঝয়। ইন্দ্রজিৎ ‘নাগপাশ বাণ মারিল । অমনি সেই বাণের মুখে হাজার হাজার সাপ আসিয়া রাম, লক্ষ্মণকে জড়াইয়া কাবু করিয়া ফেলিল । দুই ভাঙ্গ মূছিত হইয়া পড়িলেন । র্তাহাদিগকে পড়তে দেখিয়া ইন্দ্রজিৎ তাড়াত{{ড় রাবণকে গিয়া বলিল, “আর কোন চিন্তা না ; ; রাম, লক্ষ্মণ তুষ্ট ভাইকেই মারিয়া আসিয়াছে।” এ সংবাদে রাবণ কিরূপ সন্তুষ্ট হ’ল, বুঝিতেই পার । এদিকে বানরদলে মহ হাহাকার পড়িয়া গেল । সুঠীব, অঙ্গদ প্রভৃতি শোকে একেবারে অবসন্ন ! দলের মধ্যে একমাত্র পিাষণ বুঝিয়াছিল যে, রাম-লক্ষ্মণ জীবিত মাছেন । সে শান্তভাবে সকলকে আশ্বাস দতে পাগল । এমন সময় হঠাৎ গরুড় আসিয়া উপস্থিত । গরুড়ের ভয়ে সাপ গুলা রাম, লক্ষ্মণকে ছাড়িয়া কোথায় যে লুকাইল, তাণ্ডার ঠিকান নাই! তাহার। সুস্থ হই য়L উঠিলে <ানরগণের লম্ফ বস্থা আর কোলাহলে আবার লঙ্কা যেন টলমল করিতে লাগিল । রাবণ ত ভাবি: আকুল । রাম, লক্ষ্মণ মরিয়াছে তবে আবার বানরদে এণ্ড আনন্দ কিসের ? শেষে খবর লইয়া যখন জানিল, দুই ভাই নাগ-পাশের বাধন কাটাহঁয়া উঠিয়া বসিয়াছেন, তখন তাহার দুঃখের সীমা রঙ্গিল না . ইহার পর রাবণ য হাকে পাঠাইল, তাহ'র নাম ধূম্রাক্ষ ; কিন্তু
পাতা:ছোটদের রামায়ণ - যোগীন্দ্রনাথ সরকার.pdf/৬৩
অবয়ব