[ &S 3 মিসর দেশে সৈন্য প্রেরণ করিলেন, (কতকগুলি ছিন্দু সৈন্যদল এই সময়ে ভারতবর্ষ ছইতে মিসর দেশে আইসে) স্থতরাং নেপোলিয়মৃ মিসর দেশ জয় করিতে সমর্থ ছইলেন না, এবং অবশেষে তথা হইতে প্রত্যাবর্তন করিতে বাধ্য হইলেন । ১৮০৪ খৃষ্টাব্দে যখন নেপোলিয়ন সম্রাটুপদে অভিষিক্ত হন তখন ফ্রান্সের চতুষ্পাশ্বস্থ প্রায় সকল দেশই তাহার পদানত ছইয়াছিল। কোন ২ দেশকে তিনি স্বীয় সাম্রাজ্যভুক্ত করেন এবং অপর গুলিকে ফ্রান্সের অধীনরাজ্যস্বরূপ করিয়া রাখেন। তদনম্ভর অন্যত্র শান্তি সংস্থাপন করিয়া নেপোলিয়ন ইংলণ্ডের সহিত ঘোরতর সংগ্রামে প্রবৃত্ত ছইলেন । কিন্তু ইংরাজের সমুদ্রে দুর্জেয় ; সুতরাং তিনি ইংলণ্ড, ভারতবর্ষ বা ইংরাজাধিকৃত অন্য কোন দেশ আক্রমণ করিতে পারিলেন না । অবশেষে নেপোলিয়ন যুক্তি করিলেন যে ইংলণ্ডের রণতরীকে কৌশলপূর্বক পৃথিবীর কোন দুরপ্রদেশে লইয়া গিয়া সসৈন্যে ইংলণ্ড আক্রমণ করিবেন। কিন্তু তাছার এযুক্তিও বিফল হইল। ওদিকে ইংরাজের পৃথিবীর সর্বত্রই ফ্ৰান্সাধিকৃত দেশ ও ফরাসি উপনিবেশ সকল জয় করিলেন, এবং উৎকোচপ্রদানপূর্বক নেপোলিয়নের অধীন রাজাদিগকে উাহার বিরুদ্ধে বিদ্রোহীচরণ করিতে উত্তেজিত করিতে লাগিলেন। কিন্তু ১৮০৫ হইতে ১৮৯১ খৃষ্টাব্দ পৰ্য্যন্ত ইংরাজদেগের এই সকল যুক্তি বিফল হইল। প্রতি যুদ্ধের পর নেপোলিয়নের ক্ষমতা পূৰ্ব্বাপেক্ষ বৃদ্ধি হইতে লাগিল, এবং ১৮১১ খৃষ্টাব্দে রুসিয়া ও তুরুষ্ক ব্যতীত সমস্ত ইউরোপ তাহার পদানত ছইল। নেপোলিয়ন এবং রুসিয়ার সম্রাট পরস্পর সন্ধি স্থাপন করিয়া সঙ্কম্প করিলেন যে সমস্ত পৃথিবী তাছার বিভাগ করিয়া লইবেন । নেপোলিয়ন দেখিলেন যে সমস্ত ইউরোপ তাছার পদানত হইয়াছে এবং তিনি ইচ্ছা করিলে ইউরোপের সমস্ত রাজাদিগকে ইংলণ্ডের বিরুদ্ধে যুদ্ধ যাত্রায় সমৰেত করিতে পারেন, সুতরাং ইংলণ্ড যে অতি সত্বরই উহার হস্তগত হইবে তাস্থার তার সন্দেছ করিলেন না। কিন্তু যদিও ইংলণ্ডের মিত্ররাজগণ পরাজিত হইতে লাগিলেন, ইংরাজের যুদ্ধ করিতে বিরত হইল না। go-ooooooo সপ্তবি°Nশ অধ্যায় । প্রথম নেপোলিয়নের পতন। অম্পদিনের মধ্যেই নেপোলিয়ন্থ ও উছার নুতন মিত্র রুলিয়ার সম্রাটের BBB BBDD BBBB BBBSBBBBBB BBBB DD BBB BBB BBBBS ১৮১২ খৃষ্টাব্দে ছন্ন লক্ষ সৈন্য লইয়। তিনি রুসিয়া আক্রমশ্ব করেন। অনেক যুদ্ধে
