হিরোব মি ইতো পথে খরস্রোতে বহিবে । সৗজার, নেপোলিয়ন, আকবর, শিবাজী এইরূপ বিভূতি। জাপানের মহাপুরুষ হিরোবুলি ইতোও.এই শ্রেণীর ভুক্ত এবং র্যাহাদের নাম উল্লেখ করিলান তাহাদের একজনও গুণে, প্রতিভায় বা কৰ্ম্মের মহত্ত্বে ও ভবিষ্যৎ ফলে ইতোব অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ ছিলেন না । ইতোর ইতিহাসে ও জাপানের অভু্যদয়ে, তাহার প্রধান স্থান সকলেই অবগত আছেন, কিন্তু সকলেই না-ও জানিতে পারেন যে ইতোই সেই অভু্যদয়ের ক্রম, উপায় ও উদ্দেশ্য উদ্ভাবনা করিয়া শেষ পর্য্যন্ত একা এই মহৎ পরিবর্তন করিয়াছেন, জাপানের আর সকল মহাপুরুষ তাহার হস্তের যন্ত্র নাত্র। ইতোই জাপানের ঐক্য, জাপানের স্বাধীনতা, জাপানের বিদ্যাবল, সৈন্যবল, নৌসেনাবল, অর্থবল, বাণিজ্য, রাজনীতি মনে কলপনা করিয়া কাৰ্য্যে পরিণত করিয়াছিলেন। তিনিই ভাবী জাপানের সামাজ্য প্রস্তুত করিতেছিলেন। যাহা করিয়াছেন, প্রায়ই অন্তরালে দাড়াইয়া করিয়াছেন। জাৰ্ম্মাণীর কাইসার ওরিলহেম বা বিলাতের লয়েড জর্জ যাহা করিতেছেন, যাহা ভাবিতেছেন, সমস্ত জগৎ তখনই তাহ জানিতে পারে। ইতো যাহা ভাবিতেছিলেন, যাহা করিতেছিলেন, কেহ জানিত না—যখন তাহার নিভূত ૨૬