স্বপ্ন বাহিরের আচার রক্ষাকেই পুণ্যবৎ জ্ঞান করিতেছে। প্রথমটা হরিমোহনের যেমন আনন্দ হইয়াছিল, এখন তেমনি যন্ত্রণা হইতে লাগিল। তাহার বোধ হইল যেন তাহার বিষম তৃষ্ণ লাগিয়াছে, किलु खज श्राशेराउदछ्ना, वृजि थाईटखरछ, ८कबबई धृनि ¢कबज३ ধূলি অনন্ত ধূলি খাইতেছে। সেই স্থান হইতে পলায়ন করিয়া সে আর এক পল্লীতে গেল, সেইখানে একটি প্রকাণ্ড অট্টালিকার সম্মুখে অপূর্ব জনতা ও আশীর্বাদের রোল উঠিতেছিল। হরিমোহন অগ্রসর হইয়া দেখিল, তিনকড়ি শীল দালানে বসিয়া সেই জনতার মধ্যে অশেষ ধন বিতরণ করিতেছেন, কেহই নিরাশ হইয়। ফিরিতেছে না । হরিমোহন উচচহাস্য করিল। সে ভাবিল, “একি স্বপু ! তিনকড়ি শীল আবার দাতা ?” তাহার পরে সে তিনকড়ির মন দেখিল । বুঝিল, সেই মনে লোভ, ঈর্ষা, কাম, স্বাৰ্থ ইত্যাদি সহস্র অতৃপ্তি ও কুপ্রবৃত্তি দেহি দেহি রব করিতেছে। তিনকড়ি পুণ্যের খাতিরে, যশের খাতিরে, গবেবর বশে সেই ভাবগুলি ছাপাইয়া রাখিয়াছেন, অতৃপ্ত রাখিয়াছেন, চিত্ত হইতে তাড়াইয় দেন নাই। এই সময় আবার কে হরিমোহনকে ধরিয়া তাড়াতাড়ি পরলোক ভ্রমণ করাইয়া আনিল । হরিমোহন হিন্দুর নরক, মুসলমানের ● ●