পাতা:জন্মভূমি (সপ্তদশ বর্ষ).pdf/১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বেদে নাকি স্ত্রী ও শূদ্ৰজাতির অধিকার নাই লেখক পণ্ডিত, শ্ৰীযুক্ত মহেন্দ্ৰ নাথ বিদ্যানিধি। MgBD DD DBBDBBBB D BB BDBDSDBD BDDB DBDS DDBDO কুঝাইবার উদ্ভাস পাইতে হয় না। এক্ষণে কেবল প্ৰত্যক্ষ ফল দর্শাইতে পায়িলেই যথেষ্ট হয়, বলিয়া এই প্ৰস্তাবে সেই বিষয়ের বিবৃতি হইতেছে। প্ৰায় সকল দেকাই উন্নতির অধঃপতনের পরে বিকৃতিসমুদায় তাদ্দেশে আধিপত্য করিয়া থাকে। জয় ষে সকল লোকে ইংরাজী ভাষার চর্চ রাখেন, তাছাদের নিকট ভিন্নকলা-সংক্রান্ত ঐ প্রকার দৃষ্টান্তের কিছুমাত্ৰও অসম্ভাব নাই; কিন্তু স্বদেশেও যে ቅጾጓ ঘটনা সংঘটিত হইয়াছে, তাহদের তাহ জানিবার সুযোগ নাই ; অবশ্যই জায় অবগত হওয়া নিতান্ত বিধেয়-বিবেচনা করিয়া, অন্য একটী বিষয়ের আলোচনাক্স প্ৰবৃত্ত হইলাম। আমাদের দেশে স্মৃতি ও পুরাণ দ্বারা কত উপকার হইয়াছে, তাহার পরিমাণ ছিদ্ধারণ করিতে. গেলে, উহাদিগের দ্বারা কত অপকার হইয়াছে, তাহার তুলনা করা আবশ্যক । অন্ধ্যকার প্রস্তাবে স্মৃতিশাস্ত্ৰ দ্বারা সংঘটিত একটিমাত্ৰ অনিষ্ট জনক বিষয়ের নির্দেশ করিতেছি। স্মৃতিশাস্ত্রের ব্যবস্থানুসারে স্ত্রীলোক, শূদ্র ও পতিত ব্ৰাহ্মণের বেদ শ্রবণ করা অকৰ্ত্তব্য । ( ১ ) “পুরাণ’ও তদনুগামী । কিন্তু এটি নিতান্তই কৌতুকাবহ বৃত্তান্ত প্ৰমাণ দিবার পূর্বে উদাহরণ দ্বারা একটী বিবরণ C DDD DDD SSBD DDDDD DBBD DBDYYDB DDDBDB DBB যে, “তুমি আমাকে স্পর্শ করিও না ; করিলে আমার আহারবন্ধ হইবে।” যদি তৎপরে এরূপ দৃষ্ট হয় যে, সেই ব্রাহ্মণ ঠাকুরটি একাসনে বসিয় তাহার উচ্ছিষ্ট অল্প সচ্ছন্দ মনে ভক্ষণ করিতেছেন, তাহা যেরূপ *** স্যাৎ-পাদক হইয়া উঠে, উল্লিখিত “পুরাণ” সংহিতার নিষেধ বাক্যও তদ্রুপ উপহাস জনক বলিয়া সপ্ৰমাণ হয়, স্ত্রীলোককে বেদ শুনিতে নাই, এইটি পুরাণের” ও স্থতির শাসন। . আমরা এই প্ৰস্তাবে প্ৰদৰ্শন করিতেছি, স্ত্রীলোকের বেদশ্ৰবণ। বেদ শ্রবণ তো সামান্ত কথা, তাঁহার তদপেক্ষা গুরুতর কাৰ্য্যের অধিকারিণী ছিলেন । এই গুরুতর অধিকার-বেদমন্ত্রায়চন । ( ১ ) “স্ত্রী-শূদ্ৰ-দ্বিজবন্ধ নাং এয়ী ন শ্রুতিগোচর ” তদৰ্থং “ভারতংচক্ৰে কৃপায় পরিয়া মুনি: || ভাগবত ।