ऽ१भं वर्षं । ভারতে হােমিওপ্যাথি . 38 চিকিৎসায় বহু লোকের বন্ধু হইয়াছিলেন, কুজেন্দ্র বাবুর সাহায্যে নগরে ও উপনগরে ডাক্তার টনিয়ারের পশার বিস্তার হইয়াছিল। রাজেন্দ্ৰ বাবুর প্রস্তাবে গরাণ হাটাতে একটি হোমিওপ্যাথিক দাতব্য ঔষধালয় প্রতিষ্ঠিত হয় । সহরের অনেক বড় লোক ত্যজন্য চান্দা দিয়াছিলেন, ডাক্তার টনিয়ার সেই ঔষধালয়ের তত্ত্বাবধারক ছিলেন, তিনি হেলথ অফিসার হইলে সেই উপকারী ঔষধালয়টি ब्रिां ग्रांग्र। ১৮৬৩ খৃষ্টাব্দে ফরাসী ডাক্তার বেরিণী সাহেব কলিকাতায় আইসেন। বাবু রাজেন্দ্ৰ দত্ত তঁহার সহায় হন। লালবাজারে বেরিণী সাহেবের হোমিওপ্যাথিক ডিস্পেন্সারী সংস্থাপিত হয়। ডাক্তার বেরিণী সহরে ও প্রদেশে অনেকগুলি উৎকট রোগ অচিরে আরাম করিয়া সকলকে চমৎকৃত করিয়াছিলেন, হোমিও প্যাথি হাইড্রোপ্যাথি ও অন্য প্রকার চিকিৎসায় তিনি সুপণ্ডিত, খিদির পুরের গঙ্গাধর বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেন নিবাসী বাবু নীলমণি মুখোপাধ্যায় পৃষ্ঠাগুলি ব্যাধিতে আক্রান্ত হইয়া অত্যন্ত কষ্ট পাইতে ছিলেন, সহরের প্রায় সমস্ত ড. আকাের কবিরাজ হারি মানিয়া যান, নীলমণি বাবুর স্ত্রী পাচ হাজার টাকা খরচ করিয়াও স্বামীকে আরাম করাইতে পারেন নাই, অবশেষে ডাক্তার বেরিণীকে আহবাণ করা হয় । DD DD DD BB DBBLBD gDD LLLLDDBD DB LLBBBBBS DDBD BBB কিছুই হইল না, পরিশেষে অনেক বিবেচনা করিয়া মন্ত্রপুত জল পাই তৈল মালিশ BDD DDD DBDDSDDDBD S BBD BB SDDB KD B তত্ত্বাবধানে নিযুক্ত ছিলেন, জলপাই তৈলের গুণে আশ্চৰ্য্য প্রকারে ব্যাধির উপশম হইয়া আইসে, একদিন প্ৰাতঃকালে ডাক্তার বেরিণী ও শ্ৰীহরিবাবু ওয়েলিংটন স্কোয়ারে কাবু রাজেন্দ্র দত্তের বৈটকখানায় উপস্থিত ছিলেন। ডাক্তার মহেন্দ্ৰ লাল সরকার সেই সময় সেইখানে দর্শন দেন, তিনিও উক্ত নীলমণি বাবুর রোগের চিকিৎসায় হতাশ হইয়াছিলেন, বেরিণী সাহেব চিকিৎসা করিতেছেন, ইহাও শুনিয়াছিলেন, শ্ৰীহরি বাবুকে দেখিয়া তিনি জিজ্ঞাসা করিলেন, “কি গো তেল পড়াতে নীলমণি বাবুর কিরূপ উপকার হইল ?” শ্ৰীহরি বাবু উত্তর করিলেন, “বিশেষ আশ্চৰ্য্য উপকার।” হোমিওপ্যাথির উপরে তখন ডাক্তার মহেন্দ্ৰ লালের বিশ্বাস ছিল না, তিনি উপহাস করিয়া বলিলেন, “কখনই সম্ভব নয় ; পূর্বের অঙ্গাঙ্ক ঐষধের ক্রিয়া এখন উপকার দেখাইতেছে। তৰ্কবিতর্কের পর ডাক্তার বেরিণীয় BBD KS EDD DDD SS DBDBDDBBB DBBDuSDBBED BDB
