s१8. বেরি-বেরি । ১৭শ বর্ষ। সংযোগে খাইতে নাই। ঐ রূপ চিনি বা গুড়োয় সহিত মৎস্ত ; মধু বা দুগ্ধের সহিত মৎস্য ; গোধা, জাম, আম্রের সহিত দুগ্ধ ; মৎস্যের সহিত দুগ্ধ ; দুগ্ধ, দধি LDDDL LL LBB BDD Y BBBDBB DBD DLS SZDD DBY যেমন নোনামাছ ; এবং কপোত মাংস সরিষার তৈলে রাধিয়া খাইতে নাই। এই সকল বিরুদ্ধ আহার নিতান্ত অস্বাস্থ্যকর অথবা ঐ সকল আহারেই আমরা সৰ্ব্বদা রত, তখন আমাদের ব্যাধি হইবে না। ত কাহাদের হইবে ? ? BTu BDDDLEBDD BB DYYS “কৃতান্নাঞ্চ কাশায়ঞ্চ পুনরুষীকৃতং তজেৎ )* পক অল্প বা ৰক্ষায় ( পাচনাদি) পুনশ্চ উষ্ণ করিয়া কদাচ সেবন করিবে না। অথচ অনেক স্থলে দেখিয়াছি যে, পূৰ্ববেলায় উদ্ভূক্ত অন্ন অপর বেলায় চাউলের সহিত মিশ্ৰিত করিয়া একত্ৰ সিদ্ধ করতঃ পুমঃ অন্ন প্ৰস্তুত হইয়া থাকে।এবং ডাল। তারকারী যাহা পুৰ্ব্ব বেলার প্রস্তুত পুনশ্চ ফুটাইয়া সন্তলন করিয়া সেই ডাল ব্যঞ্জন রাত্রে ব্যবহৃত হয়। এই সকলেও ব্যাধির উৎপাদক । যেমন বিভিন্ন জাতীয় বহু প্রকারের মাংস একত্রে অ্যাহার করিলে সংযোগ বিরুদ্ধে হয়, তদ্ৰপন্থত তৈল বলা মজা প্ৰভৃতি বিভিন্ন মোহ পদার্থ একত্র মিশ্রিীক্ত করিয়া সেবন করিলেও শরীরের অহিতকর হইয়া থাকে। এখন দেখুন আমাদের আহাৰ্য্য বস্তুর মধ্যে প্রধান উপাদান স্বত ও তৈল আজকাল কি উপাদানে প্ৰস্তুত হইতেছে। যে ঘূতের অমৃত তুল্য গুণ-সেই স্বতে আজকাল কিরূপে ভেজাল চলিতেছে ) হয়ত উহাতে মনকরা ১০১৫ সের ঘূত বাকি চর্বি ও চীনে বাদামের বা মিউয়ের তৈল। বহু মেহপদার্থের বিরুদ্ধ সংযোগ হইয়া এক অপরূপ বিষ খাদ্য প্ৰস্তুত হইতেছে, তা আবার সে চর্বি কিসের ? মৃত ও পচা জীবদেহ হইতে সেই চৰ্বি সংগৃহিত--কুকুর শৃগাল ইন্দুর বিড়াল কোন জন্তু আর ফেলা যায় না। উত্তমরূপে প্ৰস্তুত স্বত খাদ্য বা বিষ তাহা আপনারাই firstଖ ଐor ! আবার প্রধান উপকরণ সরিষায় তৈল। আজকাল সে তৈলই বা কিসে প্ৰস্তুত হইতেছে । কোচড়া সোড়গুজিয়া এবং নানাবিধ তৈল-বহুল বীজ হইতে ঝাজ করিবার জন্য লঙ্ক সংযোগে এই অভিনব তৈলোয় স্থষ্টি হইতেছে । এক্ষণে কোন কোন ঘুত ও তৈল ব্যবসায়ী প্ৰকাশ্যভাবে “ভেজাল ঘূত” ও “মিশ্ৰিত সরিষার তৈল” সাইন বোর্ড দিয়া আইনেয়। হাত হইতে ৱক্ষা - পাইতেছেন। তৈল
