বিধু যেন শোনে না ! রত্নপুর গ্ৰ’মের হারাধন মজুমদারের দুই পুঞ্জ ; জ্যেষ্ঠ শশীভূষণ, কনিষ্ট বিধুং ভূষণ । । দারিদ্রতাবশতঃ হারাধন ঐ দু-টি পুত্রের বিদ্যাশিক্ষার রীতিমত ব্যবস্থা করিতে পারেন নাই। শশীভূষণের বয়স যখন দ্বাদশ বর্ষ, বিধুভুষণের নবম বর্ষ, সেই সময়ে হারাধনের মৃত্যু হয়, তাহার স্ত্রী পদ্মাবতী বিধবা হইয়া, পুত্র দুটি লইয়া অত্যন্ত কষ্টে পড়েন। ঐ রত্নপুর গ্রামেই পদ্মাবতীয় পিাত্ৰালয় ; পিতা বর্তমান ছিলেন না, একমাত্ৰ ভ্ৰাতা পাৰ্বতীচরণ বসু মল্লিক। সেই সংসারের কৰ্ত্তা । তিনি তালুকদার, তালুকের বার্ষিক উপস্বত্ব অনুনেন্ত পাঁচ হাজার টাকা ; ভগ্নির কষ্টে সহানুভূতি দেখাইয়া তিনি তাহদের ভরণপোষণের ভার গ্ৰহণ করেন । কেবল তাহা নহে, গ্রামে একটী গভৰ্ণমেণ্ট সাহায্যকৃত এণ্টে ক্ষস স্কুল ছিল, ভাগিনেয় দুটিকে তিনি সেই স্কুলে ভৰ্ত্তি করিয়া দেন । গ্ৰাম্য গুরুমহাশয়ের পাঠশালায় উভয়েই কিছু কিছু শিক্ষা করিয়াছিল, ইংরাজী স্কুলে বিধুভুষণ শীঘ্র শীঘ্ৰ প্রোমোশন পাইতে লাগিল, শশিভূষণ পাশ্চাতে পড়িয়া রহিল । লেখাপড়ায় শশিভূষণ নিতান্ত অনাবিষ্ট, স্কুলে সোমবার যাহা পডিয়া আইসে, মঙ্গলবার তাহার একটি বর্ণও মনে থাকে না ; ফলকথা তাহার কিছু শিক্ষণ হইল না, বিধুভুষণ তথা হইতে প্ৰবেশিকা পরীক্ষা দিয়া জলপাণি পাইয়া হুগলিকলেজ হইতে দ্বিতীয় পরীক্ষায় উত্তীৰ্ণ হইল, তাহাতেও জলপাণি পাইল, চিত্র পরীক্ষার ফলও সুন্তোষকার হইল। প্রতিপত্তিশালী মাতুলের বিশেষ চেষ্টায়, ৰিস্কার জোরে ও ভাল সুপারিসের জোরে বিধুভুষণ ডেপুটি মাজিষ্ট্রেটের পদ পাইলেন। ষান্মাসিক পরীক্ষার পর বদ্ধমান বিভাগের একটিীজেলার সদর ষ্টেশনে তিনি বৰ্দ্ধিত বেতনে কাৰ্য্য করিতে লাগিলেন। এণ্টেন্স স্কুলের চতুর্থশ্রেণী পৰ্যন্ত পাঠ করিয়া শাঁশিভূষণ আউট হইয়াছিলেন, তাহার আর ভবিষ্যৎ উন্নতির কোন আশা রহিল না। বিধুভুষণ বিশেষ প্রশংসার সহিত তিন বৎসর চাকরি করিলেন। বাড়ীতে তৃণাচ্ছাদিত তিনখানি ঘর ছিল, সেই ঘরগুলি ভাঙ্গির পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন একতলা BD BBB BBD DBBDS SDDB DDBDDS D K DBBBS BD DuDuD জ্যেষ্ঠপুত্ৰকে লইয়া ভ্ৰাতৃভৰনে অবস্থান করিলেন, ছুটি পাইয়া বিধুভুষণ যখন যখন दाने यानिहडन, डिनि७ cनदे नमन भांडूणार्णाम थाकिडन। DB BB DDDB E EBDD DBDDDB BDBDB DDD DD DBBS SsDBB BBBS লেন। এক বৎসর পরে দুটি পুত্রেরই বিবাহ দিলেন। জ্যেষ্ঠা বধু যখন সপ্তদশী
