পাতা:জন্মভূমি (সপ্তদশ বর্ষ).pdf/৩১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৭শ বর্ষ। বেহুলা SSS BBBL0SDDDDD SDBDBD DB D DBDDBS Y DDBB LL D gDDK DBDB S এতদিন ভাসি যাই জীয়াবার আশে । ट्रांद्र ५ राष्भांना शांत्र न छडिठां८ ॥ তবে পতি জীয়াইব দেবী অনুবলে । পুর্বের সাধন মত লিখিল কপালে। বেলতলার কথা শুনি যতেক জগাতী । করজোড়ে বলে তুমি পতিব্ৰতা সতী । বেহুলার কষ্টের সীমা নাই একে বৈধব্য যাতনা-সম্বল শূন্ত, তাহাতে নানাপ্রকার উৎপাত অত্যাচারের আশঙ্কা, জলে স্থলে কতই হিংস্ৰ পশু দিবা। দ্বিপ্রহরের প্রচণ্ড উত্তাপ-নদীতীরবর্তী বনজঙ্গলের ভীতিপ্ৰদ দর্শন, কুত্ৰাপি বিপুল বিস্তৃত প্ৰান্তরের আতঙ্ক দায়িনী নিৰ্জনতা কখন বা অমাতামস্বিনীর বিকট অন্ধকার-- কোথাও বা দুৰ্জ্জনের দুরভিসন্ধিসাধনের উৎকট আগ্রহ-এই সকলের কিছুতেই বণিক নন্দিনী বেহুলাকে বিচলিত করিতে পারে নাই,-তিনি তন্ময় চিত্তে ইষ্ট দেবতাকে আত্মসমৰ্পণ করিয়া গাঙ্গুর নদীর জলপথে অগ্রসর হইতে লাগিলেনঃতাহার চরিত্রবলে যত কিছু উৎপাত অত্যাচার সকলই পরাভূত হইতে লাগিল।. মন্দ মন্দ ৰায়ুভরে কলার মান্দাস গাঙ্গুরের জলে ধীরেধীরে ভাসিয়া চলিল, দেবীর কৃপায় শ্বাপদের তঁহাকে দেখিতে পাইল না, সত্য কিন্তু শবের দুৰ্গদ্ধে শৃগালের দল আসিয়া নদীতীরে উপস্থিত হইল, তাহদের লালসা দেখিয়া বেহুলা সাতিশয় কাতরোক্তিতে তাহাদিগকে বুঝাইতে লাগিলেন—তাহার কথা শুনিয়া বনের পশুও বশীভুত হইয়া ফিরিয়া গেল। কিন্তু ইহাতেও বিপদের অবসান হইল না, বোয়ালিদহ নামক স্থানে উপস্থিত হইলে রঘু বোয়াল নামে বৃহৎ জাতীয় মৎস্য নখিন্দরের পায়ের মালাই চাকি খাইয়া ফেলিল। ইহাতে বেহুলার আশায় নিরুৎসাহ আসিল, ইহা মানব মনের স্বাভাবিক ধৰ্ম্ম । সেখান হইতে হাসন হাটী এবং হাসন-হাটী হইতে নারিকেলডাঙ্গায় পহুছিয়া তিনি যথাবিধানে দেবী বিষহরির পূজা করিলেন, স্বামীরজীবন লাভার্থ যথোচিত স্তবস্তুতি করিতে করিতে মনোমধ্যে দেবীর প্রসন্নতা উপলব্ধি করিলেন । নারিকেল ডাঙ্গা হইতে বেহুল গাঙ্গুর তীরবত্তী বৈদ্যুপুর নামক গ্রামে উপস্থিত হইলে এক স্নাতক বৈত্ত্বে বা সহিত র্তাহার সাক্ষাৎ হয়। বৈদ্য র্তাহার অসাধারণ সৌন্দর্ঘ্যে প্ৰসুব্ধ হইয়া প্ৰস্তাৰ করিলেন