পাতা:জন্মভূমি (সপ্তদশ বর্ষ).pdf/৩২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ré , чта i ৭ম সংখ্যা । কাজ অসম্ভব ছিল আজি বিজ্ঞানের উন্নতিসহকারে তাহা সম্ভব হইয়া উঠিয়াছে, এখন যাহা অসন্তৰ আছে কে বলিতে পারে যে, কালে তাহা সম্ভব না হইতে পায়ে। হিন্দুর পুরাণাদি শাস্ত্রের নানা স্থানেই যখন পুনর্জীবন লাভের কথা পুনঃ পুনঃ শুনিতে পাওয়া যায়, তখন ইহার মধ্যে কোন গুঢ় রহস্য যে নিহিত আছে LL BB BBB D S S SBDBDBBL DDBDDDi KBBDBBD BDD S SDD DDLDDDDL বিচিত্ৰ নহে। যদি নর্থীন্দরের পুনর্জীবন লাভকে কবিকল্পিত বলিয়াই স্বীকার করিতে হয়, তাহা হইলে ঘটনা বৈচিত্রে এবং বেহুলার চরিত্রে একাগ্ৰতার ও পত্তিপ্রাণতার চিত্র যে মুলার রূপে ফুটিয়া উঠিয়াছে তাহা মানিয়া লইতে হইবে । প্ৰাচীন কবিগণ তাহাদের কাব্যোক্ত নায়িক গণের চরিত্রের উৎকর্ষ প্ৰতিLL BBDS DBDD DiBBDBSKSEDD D BBBDBuu DD বর্ণনা করিয়াছেন। দেবতাদের পক্ষে কিছুই অসাধ্য নহে, যাহা হইবার নয়, কাহার করিবার নয় তাহা দেবতাদের বা দেবাংশসমুদ্ভুত শরনারী ভিন্ন আর কাহার তাহ করনীয় নহে, কাজেই প্ৰাচীন বাঙ্গাল কাব্যের সমস্ত নায়ক নায়িকায় চিত্ৰ উপরিউক্ত প্রকারে চিত্রিত না করিলে চলিত না। সে কালের হিন্দুর দেবচরিত ভিন্ন অন্য চরিত কথায় মন উঠিত না, তাহা শুনিতে ভালও বাসিতেন না, যে চরিত্রে দেবতার সম্বন্ধ সংস্রব থাকিত, বিনা উত্তেজনায় সকলে তাহা শুনিয়া শ্ৰবণ পবিত্র জ্ঞান করিতেন। দেবচরিত্রে বা দেবানুগৃহীতের চরিত্রে সকলই যখন সম্ভাবিতে পারে তখন সাতালী পৰ্ব্বতন্থ লৌহময় বাসগৃহে নকুলের প্রহরিত্বে সাপের প্রবেশ, শিব কোলে লইয়া ছয়মাস বেহুলার জলে জলে ভাসিয়া যাওয়া নানারূপ অত্যাচার উৎপীড়ন সহা করিয়া বেহুলার সতীত্ব রক্ষা, স্বৰ্গ রাজকীর পুত্রবধু এবং তাহাকে পুনর্জীবন দান, তাহার অনুগ্ৰহে বেহুলার মরপুরে প্রবেশাধিকার লাভ, ও দেবগণের কৃপায় কেবল মাত্র স্বামীর অস্থিময় দেহে রক্ত মাংসাদির সমাবেশ এবং তাঁহাতে জীবন সঞ্চারাদি মনুষ্যের পক্ষে অসম্ভব হইলেও দেবানুগৃহীত বেহুলার পক্ষে সম্ভাবিতে পারিয়াছিল। কেবল আমাদের দেশে বা হিন্দুর ৰলিয়া নািহ পাশ্চাত্য অনেক প্ৰাচীন কাৰ্যে এরূপ চরিত্যাখ্যান পাঠ করা যায় { বেহুলা এই নাম শুনিয়া অনেকে মনে করিতে পারেন। ইহা বেদকোরাণ ছাড়া । হয়ত ইহা কৰিয়া স্বকপোলকল্পিত বেহুলার প্রকৃত নাম “বহুলা” বেহুলা নহে। , বেহুল নামের কোনই সার্থকতা নাই, বহুলা জগদ্ধাত্রী দুর্গার শত নামের মধ্যে «ሞa ማፃi,-c