Sጫሣ ቐቑ ) বঙ্কিমচন্দ্রের দিগগজ চরিত্র। २8* দেখিতে পাওয়া যায় না। কিন্তু একটু সুন্ম দৃষ্টিতে দেখিলেই, ৰালি মধ্যস্থিত ফন্তুস্রোভের স্তার অন্তঃশিলা বহিতেছে, সম্যক উপলব্ধি হয়। শকুন্তলা ও মৃচ্ছকটিক নাটকের বিদুষক চরিত্র তাহার জলন্ত দৃষ্টান্ত ও প্রত্যক্ষ প্রমাণ বলিয়া ধরা যায়। তাহা হইলে সংস্কৃত বিদুষকের সহিত দিগগজের সাদৃশ্য কিছুই নাই বুঝা গেল। এখন আমাদের অনুমান হয়। গ্ৰন্থকার ইংরাজী নাটকের Clown অবলম্বন করিয়া এ চিত্র অঙ্কিত করিয়া থাকিবেন । বলিতে পারি না, বোধ হয়। অনেক যেন খাপ খায়। তবে সম্পূর্ণ কিছুই মেলে না । igDDS DEE LtDBBDYDD DD D DS DDD YuB BBDB DBBBD ক্ষেত্রে নূতন অবতীর্ণ হন—তখন, তাহার সাধুভাষার সহিত কথিত বাঙ্গলাভাষার মিশ্রণ দেখিয়া, কতকগুলি উপাধিধারী পণ্ডিত তাহার উপর মহাকুদ্ধ হইয়াছিলেন। তিনি “রাম রাজপদে প্রতিষ্ঠিত হইয়া অপ্রতিহত প্রভাবে রাজ্য পালন ও অপত্য নিৰ্বিশেষে প্ৰজা পালন করিতে লাগিলেন।” এইরূপ বাঙ্গালা শিখিয়া চলিত সাধুভাষার সঙ্গে কখিত ভাব মিশাইয়া লিখিতেন, “যাহাকে ভাল বাস BBB DDD DD DBDL DD S gB BDY TDBLLLDB DBLSSTBB ভাবিত, “হায় হায় এতদিনে বাঙ্গালী ভাষাট। পাষণ্ডের হাতে পড়িয়া বুঝি রসাতলে cগল ; তাই বঙ্কিমচন্দ্রের বিরুদ্ধে তাহার। দাড়াইয়া ছিল। তাই তিনি তাহার , sDDB BD DBBD DSSBDD DBDBDB D BBBDBD D LLL gBB DBD রকমের চরিত্রের মধ্য দিয়া দিগগজ রূপে হাস্তম্পিদ চরিত্রের অঙ্কিত করিয়াছেন। ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিতকে সৰ্ব্ব বিষয়ে নিকৃষ্ট ভাবে চিত্ৰিত করিলে যাহা দাঁড়ায় দিগগজ। ও ঠিক তাই। সেই লম্বা চেহারা, সেই বাঙ্গাল উপাধি -সেই অল্প বিস্তার ংস্কৃতের অসংলগ্ন বুকনি ৷ সেই অন্তরে বাহিরে বৈষম্য ; সেই দীর্ঘ শিখা, সেই স্নাসিকতা সেই গৃহিণীর অচল ধরাটা পৰ্য্যন্ত বজায় আছে। তবে দিগগজের গৃহিণী ছিল না, ব্ৰাহ্মণ দ্বারায় অচল ধরিবে, তাই গ্ৰন্থকার শৈলেশ্বরের পথে ভয়েভীত দিগগজকে বিমলার অনাচল ধরাইয়াছেন। আসমানীর রূপ বৰ্ণনা কালেও সেই পণ্ডিত শ্রেণীর দীর্ঘ সমাস-যুক্ত ভাষার উপর ও রূপ বর্ণনার ভঙ্গির উপর তীব্ৰকটাক্ষ করিয়া গ্ৰন্থকার বিদ্বেষ প্ৰকাশ করিতে ছাড়েন নাই । তাহান্ন অতি লোভনীয় আর্কফলাটীতে শুদ্ধ ডালের বসুধারা না বহাইয়া, স্বৰ্গীয় কালিপ্ৰসন্ন সিংহের আদর্শে সেটাকে কৰ্ত্তম কিংবা উৎপাটন করিয়া দিলেই আক্ৰোশের @》
