পাতা:জন্মভূমি (সপ্তদশ বর্ষ).pdf/৪১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

»१भं क्षै । अक्रिी । Ney অহৃতস্য বিলোভনান্তরৈ মৰ্ম্ম সবে বিষয়ান্তদাশ্রয়াঃ ॥ আমার কাছে আর কোন প্রলোভন রোচে না, আমার ষােহা কিছু তাহা তোমার সহিত বিজড়িত। ভাবের রাজ্যের এমনি মধুরিমা যে তাহার কাছে কোথায় দেহের কথা লাগে এই ভােবরাজ্যের ভাবসাগরের লহরীলীলায় কত কত মহাপুরুষ হাবুডুবু খাইয়াছেন। সব্ববাদিসম্মতে নারায়ণের অংশভুত মহামনাঃ-শ্ৰীীরাম পত্নীর বিলাপাশঙ্কা করিয়া বনে বনে ফিরিতে ফিরিতে লতাবধুকে সীতা ভ্ৰমে আলিঙ্গন করিতে যাইয়া “সৌমিত্রিনা সাশ্রমহং নিষিদ্ধি” এই কথা বলিয়াছেন, যাহা Demi God এ পারিয়াছে ক্ষুদ্র মানুষ আমরা তাহা করিলে দোষ কি ? অতএব আইস মন, দেখা যাউক, এই সকল প্রোক্তত্ব হইবে প্রোক্ত হােতর শিখরনিচয়ে সেই ভাবময় অশরীরিণীকে দেখিতে পাই কি না পাই ; যে দিন “যদ্ধি হৃদয়ং মম তদ্ধি হৃদয়ঃ, তৰ” মন্ত্র উচ্চারণ করিয়াছি ও শ্রুতিগোচর হইয়াছে সেই দিন সেইক্ষণ হইতেইত দৈহিক সম্বন্ধের অবসান ; তবে কেন দেহ আছে বা দেহ নাই এই ভাবাভাবের দারুণ কশাঘাতে মানুষ আমরা মরি। মন বুঝে না, এই মনই বলিতেছে। যদি ভাবময়রূপে হৃদয়ে তাহাকে দেখিতে পাই, তবে সেই ভাবময়ারূপ কেন সকল খুজিব না ? যখন স্নখিত ছিলাম, যখন ভাবময়ীকে শুধু কেবল ভােবরাজ্যে দেখিয়া তৃপ্ত হইতাম না, যখন নশ্বর জগতের নশ্বর আবরণে সেই পিঞ্জারে পোষা পাখীটাকে দেখিয়া তৃপ্ত হইতাম, তখন মধুর জীবনের বসন্তকালে পুরুরিবার বিরহোন্মাদ পাঠ করিয়া মনে দুঃখও হইত ও কতকটা অতিরঞ্জিত বলিয়া বোধ হইত ; কিন্তু আজ এখনত তাহা বোধ হইতেছে না-এখন পুরুরিবার সেই প্রশ্ন পকাব মালার প্রতি সম্ভাষণ quite natural যথার্থই স্বভাবসিদ্ধ বলিয়া প্রতীত হইতেছে ; সেই মনোহর কবিকপোল নিঃস্থত বাণী - সবক্ষিতিভূতাং নাথ দৃষ্টা সৰ্ব্বাঙ্গসুন্দরী। বামারণ্যে বানান্তেহস্মিন ময়া বিরহিতা স্বয়া ॥ স্বতই আমার মুখে উচ্চারিত হইয়া গৈল, গিরি, নদী, বন, উপবন প্ৰতিধ্বনিচ্ছলে উত্তর দিল, না না, আমরা তোমার অদ্বিষ্যমান। রমণীকে দেখি নাই ; তাহারা দেখিতে পাইবে কেন ? যাহার দেখিবার আকাঙ্ক্ষা তাহার জন্য 7ांशांब क्र° তাহার জন্য তাহার ঘুরাফিয়া সকলের জন্য নহে ; সন্তান সন্ততি মেহের সামগ্ৰী