Yq V नौनष्द्धड़ , कांवांचलो ! iB BBB BBBDDBDDBDBBi SqSBBDDSiiiDDBuBBzSzYBS BB DD BDDE DBDDBBSLLBBD DDBDBB BuBuBBBDD DDuuDuDuBD Lz 可卒女可可t码哥G亨饪中可可f禾可可} ' w a
*হয় এক বৃন্তে ফুটছিল দুটা ফল সংলায়-কাননে এক সঙ্গে দুটী কাল পড়িল খসিয়া৷ ” 新 (৪-৬৫) রৈবতক-কুক্ষক্ষেত্র-প্রতাস ৷ “পলাশীর যুদ্ধ” রচনা করিবার পর নবীনচন্দ্র একবার ভারতের সমগ্ৰ ইতিহাস খুজিয়া দেখিলেন-কিন্তু সর্বত্র সেই মিরজাফর, সেই ভবানন্দ, সেই জয়চাঁদ ইহার পৃষ্ঠায় বিরাজ করিতেছে। এইজন্য তিনি ইতিহাস পরিত্যাগ পূর্বক কল্পনার রাজ্যে প্ৰবেশ করিয়া অাদর্শচরিত্রাঙ্কনে যত্নবান হইলেন । সেই চেষ্টার ফল রঙ্গমতী কাৰ্য। রঙ্গমতী কাব্যে ৰীরেস্ত্ৰে তিনি সেই আদর্শ চরিত্র অঙ্কিত করিয়াছেন। কিন্তু ইহাতেও কবির মােন তৃপ্ত হইল না। তিনি আর এক বারা ভারতবর্ষের প্রাচীন ইতিহাস অন্ন ভঙ্ক করিয়া অনুসন্ধান করিলেন, কোথাও এই আদর্শ চরিত্র পাওয়া যায় কি না ; দেখিলেন যে কোিকলা একজন অলৌকিক শক্তি সম্পন্ন মহাপুরুষ স্বীয় অদ্ভুত প্ৰতিভাবলে এই পরস্পন্ন কিন্মাদকাল্পী খণ্ড ভারতে শান্তিময় মহাভাগৱত স্থাপনে সমর্থ হইয়া ছিলেন । ইনিই কামদেবী তনয়
আরোহণ করিয়ছিল। . রৈবতৰু, কুরুক্ষেত্র ও প্ৰভাষ,শ্ৰীকৃষ্ণেক পুণ্যময় জীবনের ইতিহাস । ১২৯৩সালে রৈবতককাব্য প্ৰথম প্ৰকাশিত ৰঙ্গ । নবীনচন্দ্ৰ প্ৰভালের প্রত্ৰ সৰ্থে गिश्छिन्न “তুর্দশ কর্তমাগে | এরূপ ৰমিল্লাহ্রস্তানে । গাইয়াছি কৃষ্ণনাম এরূপে বিমুগ্ধ প্ৰাণে।” এই তিন খানি কাব্য প্রণয়ণে নবীনচশ্রেীচণ্ডুলিিশ ধৎসর অতিবাহিত হইয়া ছিল। কুরুক্ষেত্র প্রভাসের পর খাদ্যসাহিত্যে’ৰ্নবীনচঞ্জের স্থান সম্বন্ধে এক মহা আন্দোলন উপস্থিত হয়৷ ” ! হীয়েঞ্জাবাবু প্রমুখ সমালোচকগুণের মতেঅবশ্য এইমত তাঁহারা ইন্দিতে প্ৰকাশ খয়েন-নবীনচন্দ্ৰ বঙ্গের সর্বশ্রেষ্ঠ কবি। মধুসুদন ও হেমচন্দ্র তাহার সমকক্ষ নিকেল মধ্যতামত প্রমুখ সমালোচকগণের
