ev জন্মভূমি ৯ম সংখ্যা। BDBD DBS BS DD DDBDBDD BB Luu DDLqSMsB BDSB BqSAS সুতরাং তুলনা অপ্রার্থনীয়। শ্ৰীযুক্ত দীনেশ্চজ সেন” প্রমুখ সমালোচকগণের মতে নবীনচন্দ্ৰ কোন উচ্চশ্রেণীর গায়ক নহেন। এমন কি শ্ৰীযুক্ত বীরেশ্বর পাড়ে মহাশয় রৈবতক প্রভৃতি কাব্যত্রয়ে মন খুলিয়া প্ৰশংসা-করিতে পারা যায়, এমন গুণ বিশেষ অনুসন্ধান করিয়াও পান নাই ( উনবিংশ শতাব্দীর মহাভারতে উপসংহার ভাগ)। এক্ষণে রৈবতক, কুরুক্ষেত্র ও প্ৰভাস এই তিনটি কাব্য আমাদের সমালোচনার বিষয় ; বঙ্গসাহিত্যে নবীনচন্দ্ৰেয় স্থান সম্বন্ধে পরে আলোচনা कब्रेिद । ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণ কি উপায়ে খণ্ডভারতে মহাভারত সংস্থাপন করিয়াছিলেন'-ইহাই রৈবতক কুরুক্ষেত্র ও প্ৰভাসে প্ৰদৰ্শিত হইয়াছে। শ্ৰীকৃষ্ণের লীলা অবলম্বনে এই কাব্যত্রয় বিরচিত ; রৈবতক তাহার আত্ম্যলীলা ; কুরুক্ষেত্রে মধ্যলীলা ও প্ৰভাসে অস্তিমলীলা বর্ণিত হইয়াছে। খণ্ডভারতে মহাভারত স্থাপনের জন্য প্রথমতঃ বহুবল প্রয়োজন। বাসুদেব জানিতেন যে অর্জনের তুল্য পরাক্রমশালী বীর সেই সময়ে আর কেহই ছিলেন না। এইজন্য তিনি অর্জন ও তাহার - ভগ্নী সুভদ্রার পরিণয় কৌশলে সম্পাদনা করিয়া পাণ্ডব ও যাদব শক্তি সম্মিলিত করেন । কুরুক্ষেত্র কাব্যের প্রধান ব্যাপার-অভিমনু্য বধ। অভিমনু্যর মৃত্যুর পর শোকোত্মত্ত অর্জন ঘোরতর যুদ্ধ করিলেন। ফলে চারিদিনে কুরুক্ষেত্র যুদ্ধ শেষ হইল ; এবং ধৰ্ম্মরাজ যুধিষ্টির সমগ্ৰ ভারতবর্ষের একচ্ছত্র সম্রাট হুইলেন। বাহুবলে ভারতখণ্ডে মহাভারত স্থাপিত হইল বটে ; কিন্তু তাহার ভিত্তি সুদৃঢ় করিতে হইলে ভারতের ভিন্ন ভিন্ন সম্প্রদায়াদিগকে এক জাতিত্বে পরিণত করিতে হইবে। তাহাদিগকে একধৰ্ম্মে দীক্ষিত করিতে হইবে। এই উদ্দেশ্যে তিনি যাগ-যজ্ঞাদি প্ৰসিদ্ধ বৈদিক ধৰ্ম্মের পরিবর্তে এ নিকাম, সনাতন ব্ৰহ্মধৰ্ম্মের ঘোষণা করিলেন।” এই ধৰ্ম্মমাজ্য সংস্থাপনই শ্ৰীকৃষ্ণের জীবনের মুখ্য উদ্দেশ্য - “এক ধৰ্ম্ম, এক জাতি, , , थक ब्रांड़ा,वक नौद्धि, ص সকলের এক ভিত্তি, সমভূত হিত । সোয়না নিষ্কাম কৰ্ম্ম, লক্ষ্য সে গ্ৰাম ৰূক্ষ, ,
