পাতা:জন্মভূমি (সপ্তদশ বর্ষ).pdf/৪৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৭শ বর্ষ। উপদেশামৃত । VS6 আখ্যা পরমাত্মা ; পরমাত্মা হইতেই আত্মার উদ্ভব ; আধ্যাত্মিকযোগে আত্মা निकoव श्वाछे अंब्रभांयू निक्रॉल श्न। DDDBD DBDBDS uDuBB BDiBDuD BDBDD BBB BDD DsD BDDSDDDB BBS চালিত হইতেছে। কাননে পুষ্প প্ৰস্ফুটিত হইয়া চতুর্দিকে সৌরভ। বিতরণ করে ; পুষ্প নিজে কোথাও যায় না, তাহার সৌরভ-শক্তিই সৌরভ। বিতরণের মূল। ঐরূপ সৰ্ব্ব শক্তিই ব্ৰহ্ম শক্তি, ব্ৰহ্ম কেবল উপলক্ষ মাত্র, এই কারণে শাস্ত্ৰ তাহাকে নিক্রিয় বলে, শক্তিই সৰ্ব্বাধার। যে শক্তি দ্বারা বিশ্ব-সংসার সৃষ্ট হইয়াছে, সেই শক্তির নাম আদ্যাশক্তি, অৰ্থান্তরে ভগবতী । DDBDB BDgti giiSiDL S LiBBBD SS BB DDD BDBBBD DDDDB S SiS রূপান্তীত। প্ৰমাণ এই যে, শ্ৰীকৃষ্ণের পাষাণ-বিগ্রহকে সাকার দৃষ্ট হয়, কিন্তু যখন শ্ৰীকৃষ্ণে ভাব ও গুণ মানসপটে উদিত হয়, তখন আর সাকার বোধ থাকে না, অনন্তর কৃষ্ণ যখন চৈতন্যের সহিত মিলিত হইয়া যান, তখন সাকার নিরাকার উভয় ভােবই অন্তৰ্হিত হয়। সগুণ নিগুণ ও গুণাতীত, এই তিনটিরও মীমাংসা ঐ রূপ । মায়া।--যে বস্তু যাহা নহে, তাহ বলিয়া ভ্ৰম হওয়াই মায়া। ঈশ্বরের একটি মায়াশক্তি আছে, সেই শক্তি চিৎশক্তির অঙ্গরূপিণী, মানব আমি ও আমার এই বোধে অন্ধ প্ৰায় হইয়া সংসারে বিচরণ করে, অবিদ্যামায়ায় যাহারা আচ্ছন্ন, তাহারা অজ্ঞান-পদবাচ্য, সেই অজ্ঞান বিদূরিত না হইলে মানব কদাচ মায়ামুক্ত হইতে পারে না, বিদ্যাপ্রভাবে মায়া মুক্ত না হইলে আত্মজ্ঞান জন্মে না, সুতরাং * আত্মদর্শন হয় না। স্ত্রী পুত্রাদির প্রতি মায়াও আত্ম দর্শনের প্রতিরোধিক। সাধনার স্থান।-সংসারে থাকিয়া র্যাহাঁদের বৈরাগ্যোদয় হয়, যাহারা একাগ্ৰমনে ঈশ্বর উপাসনায় অভিলাষী হন, লোকালয় পরিত্যাগ করা তাহদের পক্ষে বিধেয়। তাদৃশ্য সাধকের পক্ষে উপদেশ-“ধ্যান কৰ্বে বনে মনে আর কোণে।” কারণ সংসারের প্রলোভণের আকর্ষণে চিত্তবিচলিত হয় । প্ৰথমশ্রেণীর সাধকের পক্ষে এই উৎকৃষ্ট বিধি। দ্বিতীয়শ্রেণীর সাধকেরা নির্লিপ্ত-ভাবে সংসারে থাকিয়া সাধন করিতে পারেন। সেখানে এই যুক্তি দেওয়া যাইতে পারে যে, দুৰ্গমধ্যে থাকিয়া অল্প মাত্র সৈন্য-সাহায্যে বিচক্ষণ সেনাপতি যেমন বিপক্ষ পক্ষের বহু সৈন্যের সহিত যুদ্ধ করিতে পারেন, নির্লিপ্ত সংসারি-সাধক সংসারে থাকিয়া সেইরূপে সাধন কাৰ্য্যে আনুকুল্য প্ৰাপ্ত হন। সন্ন্যাস।--সন্ন্যাস গ্ৰহণকাজিক কোন ব্যক্তি যখন সংসার-বিরাগী সন্ন্যাসীর নিকটে দীক্ষা গ্ৰহণ করিতে যায়, সন্ন্যাসী তখন তাহাকে স্ত্রী পুত্ৰাদি সংসার বন্ধনের কথা জিজ্ঞাসা করেন, উত্তর প্রাপ্ত হইয়া সন্ন্যাসী যখন বুঝিতে পারেন, সে ব্যক্তি সংসারবন্ধনমুক্ত, তখন তিনি তাহাকে সন্ন্যাস ধৰ্ম্মে দীক্ষিত কবিয়া থাকেন ।