পাতা:জন্মভূমি (সপ্তদশ বর্ষ).pdf/৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৭শ বর্ষ । মানুষের ক্ষমতা । 6 & মোক্তণর দ্বারা কাৰ্য্য সমাধা করেন। তাহাতে তাহদের কাৰ্য্যের সুশৃঙ্খলা ও নিজের কষ্টের অনেক লাঘব হয়-বিষয় কাৰ্য্যে যদি এরূপ সুশৃঙ্খলা মানবীয় আমমোক্তার হইতে সম্ভাবে তবে আমাদের সকল কাৰ্য্যে ভগবানকে আমমোক্তার করিলে কাৰ্য্যের আরো সুবিধা হইবে সন্দেহ নাই ; শ্ৰীভগবান বলিয়াছেন “ষাৎকারোসি যদিগ্নাসিযজুহোসিদাদাসিযৎ । যত্তপস্যাসিকৌন্তেয়তৎকুরুঘমদৰ্পনং יץן অর্থাৎ যাহা কিছু কর খাও হোমযাগ কর তপস্যাকর সব আমার উদ্দেশে ফরিবে ও আমাকে দিবে ; আমারা প্ৰতি নিয়ত যে সকল দেবকাৰ্য্য বা পিতৃ লোকের কাৰ্য্য করি, তাহার অন্তে পুরোহিতমহাশয় আমাদিগকে পডান ‘এতৎ কৰ্ম্মফলং শ্ৰীকৃষ্ণাৰ্পণ। মস্ত’ অর্থাৎ যাহা কিছু কৰ্ম্ম করিলাম তাহার ফলভোক্তা আমি নতে, ভগবানই তাহার ফলভুকু তাহার হইলেই আমার হইল। এই ভাব হৃদয়ে আনিয়া জীৰ যদি সংসার ধৰ্ম্ম করে তবে আর তাহার হুঃখ কোথায় ? দুঃখ কাল্পনিক সুখও তা হাই-মনেই দুঃখ মনেই সুখ, অতএব মনকে নিগ্ৰহ করা অগ্ৰে কৰ্ত্তব্য কিন্তু সেই মনকে কিরূপে নিগ্ৰহ করিবে ? মন দ্বারাই মনের নিগ্ৰহ সন্তবে, ' “মন এবসমর্থসগষ্মসোদৃঢ়নিগ্ৰহে।। अब्राछाकःगमर्थ६छा९ब्राछन्वाचऋनि७iएछ ।” অতএব মনকে দৃঢ় করিয়া ঈশ্বরে সমাধান কর, “শরবৎ তন্ময়” হইয়া কাৰ্য্যে অগ্রসর হওনিরাশতার অন্ধকার ঘুচিয়া যাইবে-কারণ কেবল পার্থিব বস্তুর অন্বেষণ ও লাভই পরম লাভ নহে, পত্নমাত্ম লাভই মুখ্য উদ্দেশ্য বোধ থাকিলে সংসারের মলিনতা সম্পশিবেন তখন আমরা ঋত্বিকদিগের ন্যায় বলিতে পারিব “ওঁমধুবাত। ঋতীয়তে, মধু ক্ষরন্তি সিন্ধবs মাধবীন সন্তৌষধীমধুনাক্তামুতো যসোমাধুৰ্ম্মৎ পার্থিবংরজঃমধুদৌরস্তুনঃ পিতামধুমান নো বনস্পতি মধুমানন্ত সুৰ্য্যো মাধবীৰ্গাবো ভবস্তানঃ ও মধু ও মধু ও মধু। श्च्यूिनभांज औत्रिउ न। श्ड ? আজকাল হিন্দুর বিবাহ প্রসঙ্গ লইয়া দেশের মধ্যে হৈ চৈ পড়িয়া গিয়াছ। বরেল্প দাম কমাও, বরের দাম কমাও, বলিয়া চতুর্দিক হইতে চিৎকার উঠিয়াছে। কায়স্থ ব্ৰাহ্মণ জাতির জনকতক নাম লব্ধ ভদ্রলোক এক একটা পৃথক পৃথক সভা করিয়া,