পাতা:জয়শ্রী - চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জয়ন্ত্রী হলে আমার !......আমাকে চিঠি দিয়ে বললে কিনা তক্ষশিলার সামন্ত-সচিবের কাছে দূত হয়ে যেতে ! যে কাজ একটা সামান্য লোকের যোগ্য, সেই কাজ করানে মানে আমায় অপমান করা বৈ তো আর কিছু নয় । তোমরা কেবল আমাকেই বক্বে...... বলাদিত্যের কিছু মাত্র দোষ তো তোমরা দেখতে পাও না ! মহিষী কিসের জন্য তক্ষশিলার সচিবের কাছে চিঠি পাঠাতে হচ্ছে ? আমাদের সৈন্ত অর্থ খাদ্য কি যথেষ্ট নেই ? ইন্দ্রায়ুধ থাকবে না কেনো, ঢের লোক, ঢের খাবার—কে কতে। খাবে । তবু বলাদিত্যের ভয় ঘোচে না, এমনি কাপুরুষ ভীরু সে । মিহিরকুল শ্রীনগর থেকে এখনো তিন দিনের পথে, এখনি উনি ভয়ে অস্থির, বললেন—যাও তুমি তক্ষশিলায়, তক্ষশিলার সচিবের সঙ্গে সৈন্য সংগ্রহ করে মিহির কুলকে পশ্চাৎ হতে আক্রমণ করবে ! যা শত্রু পরে পরে, এই ওর মতলব কিনা! পথ আগলে শত্রুর থান, আমি তক্ষশিলায় এক যেতে শত্রুর হাতে পড়ে’ মারা পড়ি আর কি! চাইলাম কিছু সৈন্য সঙ্গে, তা বলা হলে সৈন্য নিয়ে গেলে শত্রুর সন্দেহ হবে, দুই ভাগে বিভক্ত হ’লে لماذ